দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চলমান চট্টগ্রাম টেস্টে বাংলাদেশের ১০৬তম ক্রিকেটার হিসেবে অভিষেক হয়েছে মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের। গতকাল বিকেলেই তিনি জাকের আলি অনিকের ইনজুরির কারণে টেস্ট স্কোয়াডে যুক্ত হন। এরপর আজই আবার চট্টগ্রামে অভিষেক হয় এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারের। এ ছাড়া জাতীয় লিগ খেলতে থাকা জাকির হাসানও রয়েছেন এই টেস্টের একাদশে।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চলমান চট্টগ্রাম টেস্টে বাংলাদেশের ১০৬তম ক্রিকেটার হিসেবে অভিষেক হয়েছে মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের। গতকাল বিকেলেই তিনি জাকের আলি অনিকের ইনজুরির কারণে টেস্ট স্কোয়াডে যুক্ত হন। এরপর আজই আবার চট্টগ্রামে অভিষেক হয় এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারের। এ ছাড়া জাতীয় লিগ খেলতে থাকা জাকির হাসানও রয়েছেন এই টেস্টের একাদশে।
এই দুই ক্রিকেটারের একাদশে থাকা নিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন টাইগারদের হেড কোচ ফিল সিমন্স। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘এখানে ভুল বোঝাবুঝির কিছু নেই। তাদের প্রয়োজন হলে তো ডাকবই। কনকাশন হলো, অসুস্থতাও, ২ ব্যাটার বাইরে চলে গেছে। এখানে মিস-কমিউনিকেশনের কি আছে। লিটন সুস্থ ছিল না দেখেই অঙ্কন দলে এসেছে। একইসঙ্গে সে একজন উইকেটরক্ষকও। জাকেরও কনকাশনের শিকার, না হলে সে-ই থাকত একাদশে। এটা অবশ্যই আদর্শ উপায় নয় স্কোয়াডে অন্তর্ভুক্ত করার। তবে এমনটা হতেই পারে। আশা করি সে সুযোগ কাজে লাগাবে।’
প্রথমদিনে প্রোটিয়াদের মাত্র ২টি উইকেট নিতে পেরেছেন বাংলাদেশের বোলাররা। তা সত্ত্বেও অবশ্য হতাশ নন সিমন্স, ‘আমি এটা বলতে পারি না যে হতাশ। আমরা যতটুকু জানি, এটা অসাধারণ একটা ব্যাটিং উইকেট। আমার মনে হয় বোলাররা অনেক পরিশ্রম করেছে ও ভালো বল করেছে। কিছু সুযোগ হারিয়েছি। নয়তো ভিন্ন কিছু হতে পারতো, চার বা পাঁচ উইকেট। কিন্তু আপনি জানেন, এটা কঠিন দিন। আমি কঠিন দিনে মুদ্রার উল্টো পিঠটাও দেখেছি, যখন এখানে ছিলাম। এজন্য আমি বলবো না হতাশ।’
উল্লেখ্য, মিরপুর টেস্টে ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারের পর চট্টগ্রামেও প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে নেই বাংলাদেশ। সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকা টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ২ উইকেট হারিয়ে ৩০৭ রান করে দিন শেষ করেছে। এদিন নিজেদের ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন প্রোটিয়া দুই ব্যাটার ট্রিস্টান স্টাবস ও টনি ডি জর্জি। স্টাবস শতরানের পর থামলেও ২১১ বলে ১৪১ রানে অপরাজিত আছেন জর্জি।
এসএইচ/এএইচএস