মধ্যরাতে সিকৃবিতে ছাত্রদলের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ

মধ্যরাতে সিকৃবিতে ছাত্রদলের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ

কৃষিগুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আগের রাতে ছাত্রদলের ব্যানার ছেঁড়া নিয়ে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিকৃবি) ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার দিনগত রাত ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় গেইটে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। রাত ২টা পর্যন্ত এ সংঘর্ষ চলে। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

কৃষিগুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আগের রাতে ছাত্রদলের ব্যানার ছেঁড়া নিয়ে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিকৃবি) ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার দিনগত রাত ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় গেইটে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। রাত ২টা পর্যন্ত এ সংঘর্ষ চলে। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

এ ঘটনায় অন্তত ৪-৫ জন আহতের খবর পাওয়া গেছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কৃষি গুচ্ছ ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসের প্রধান দুই ফটকে দলীয় ব্যানার টানায় বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল। পরবর্তীতে কে বা কারা ব্যানার ছিঁড়ে ফেললে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে দুইপক্ষের ধাওয়া পালটা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় ও এর আশপাশের এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোজাম্মেল হক জানান, আমরা সংঘর্ষের ঘটনা পুলিশ প্রশাসনকে অবহিত করেছি। কিন্তু মারামারি হাতের নাগালের বাইরে হওয়ায় তৎক্ষণাৎ কোনো ব্যবস্থা নিতে পারিনি।

সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মনির হোসেন বলেন, ঘটনার সংবাদ পাওয়ার পর সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। ব্যানার লাগানোকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও আমাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে।

প্রসঙ্গত, শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) সকালে কৃষিগুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (সিকৃবি) ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। এ পরীক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯টি কেন্দ্রে প্রায় ৪ হাজার ২১০ জন পরীক্ষার্থীর আসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

মাসুদ আহমদ রনি/এমএ

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *