সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার শাল্লা গ্রামের নিখোঁজ তানিমের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) সকালে ৩৩ ঘণ্টা পর দুর্লভপুর গ্রামের দক্ষিণ পাড়ে একটি গাছের নিচে তানিমের মরদেহ ভাসমান অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে স্বজনেরা স্থানীয়দের সহযোগিতায় মরদেহটি উদ্ধার করে।
সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার শাল্লা গ্রামের নিখোঁজ তানিমের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) সকালে ৩৩ ঘণ্টা পর দুর্লভপুর গ্রামের দক্ষিণ পাড়ে একটি গাছের নিচে তানিমের মরদেহ ভাসমান অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে স্বজনেরা স্থানীয়দের সহযোগিতায় মরদেহটি উদ্ধার করে।
এর আগে শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাত আনুমানিক ৯টায় নৌকায় থেকে পড়ে গিয়ে ওই যুবক নিখোঁজ হন।
তারপর শাল্লা ফায়ারসার্ভিস স্টেশনে ডুবুরি ইউনিট না থাকায়, আজমিরীগঞ্জ ফায়ারসার্ভিসের সহযোগিতায় হবিগঞ্জ থেকে ডুবুরি দল এনে কয়েক ঘণ্টা খোঁজাখুঁজির পরেও নিখোঁজের কোনো সন্ধান পায়নি ফায়ারসার্ভিস। ধারণা করা হচ্ছিল নিহত যুবক খিঁচুনি রোগে আক্রান্ত হয়ে পানিতে পড়ে গেছে।
নিহত তানিমের মামা স্থানীয় ইউপি সদস্য জহির আহমেদ বলেন, রোববার সকালে নিখোঁজ তানিমকে খোঁজার জন্য আমরা একটি নৌকা পাঠাই। দুর্লভপুর গ্রামের সামনে গিয়ে নদীর দক্ষিণ পাড়ে একটি গাছের নিচে ভাসমান অবস্থায় তার মরদেহটি পাই। মরদেহের অবস্থা ভালো ছিল না, তাই দ্রুত গ্রামের মাদ্রাসা মাঠে তার জানাজা শেষে গ্রামের কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
শাল্লা থানা তদন্ত কর্মকর্তা আহমদ হোসেন ঢাকা পোস্টকে বলেন, মরদেহ উদ্ধারের ব্যাপারে আমরা শুনেছি। এ ব্যাপারে মৃতের পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় আমরা সেখানে যায়নি।
রায়হান আলীম/আরকে