পাকিস্তানকে হারানোর সুখস্মৃতি নিয়ে ভারতে গিয়েছিল বাংলাদেশ দল। তবে চেন্নাইতে প্রথম টেস্টে আজ রোববার বড় ব্যবধানে হেরেছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। ২৮০ রানের রেকর্ড ব্যবধানে হারের পরেও টাইগার অধিনায়ক এই টেস্টে বোলাদের প্রাপ্তির বিষয়টি আলাদা করে দেখছেন। ম্যাচ শেষে ব্রডকাস্টকে জানিয়েছেন সেই বিষয়টি।
পাকিস্তানকে হারানোর সুখস্মৃতি নিয়ে ভারতে গিয়েছিল বাংলাদেশ দল। তবে চেন্নাইতে প্রথম টেস্টে আজ রোববার বড় ব্যবধানে হেরেছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। ২৮০ রানের রেকর্ড ব্যবধানে হারের পরেও টাইগার অধিনায়ক এই টেস্টে বোলাদের প্রাপ্তির বিষয়টি আলাদা করে দেখছেন। ম্যাচ শেষে ব্রডকাস্টকে জানিয়েছেন সেই বিষয়টি।
টেস্টের প্রথম দুই সেশন ছিল একান্তই বাংলাদেশের। ১৪৪ রানে ৬ উইকেটে তুলে নেয়ার পর ভারতকেই চাপে রেখেছিল বাংলাদেশ। তবে অশ্বিনের ক্যারিয়ারের ৬ষ্ঠ শতক, জাদেজার সঙ্গে ১৯৯ রানের জুটিতে ভারত ঠিকই ঘুরে দাঁড়ায়। ৩৭৬ রানে থামে ভারতের প্রথম ইনিংস।
বল হাতে পরে সাফল্য না পেলেও শান্তর চোখে ইতিবাচক হয়ে থাকল প্রথম ইনিংসটাই, ‘এই টেস্টে ইতিবাচক দিক বলতে তাসকিন-হাসানদের বোলিং। তারা প্রথম ইনিংসের প্রথম ২-৩ ঘণ্টা যেভাবে বোলিং করেছেন, তাতে বেশ চাপে ছিল ভারতীয় ব্যাটাররা। যদিও পরবর্তীতে তারা ঘুরে দাঁড়ায়। আমরা নতুন বল বেশ ভালোভাবে কাজে লাগাতে পেরেছি। তবে,সেই ধারাবাহিকতা আর ধরে রাখতে পারিনি।’
বাংলাদেশের সামনে টার্গেট ছিল ৫১৫ রান। চতুর্থ ইনিংসে জেতার জন্য ইতিহাস গড়তে হতো শান্ত-সাকিবদের। সেটা অবশ্য হয়নি। ২৩৪ রানেই শেষ বাংলাদেশের চতুর্থ ইনিংসের যাত্রা। ২৩৪ পর্যন্ত বাংলাদেশ গিয়েছে অধিনায়ক শান্তর ৮২ রানের কল্যাণে।
১০ ইনিংস পর পাওয়া এই ফিফটি নিয়ে শান্ত বলেন, ‘আমি সবসময় দলের প্রয়োজনে অবদান রাখার চেষ্টা করি। আমি ব্যাটিং করতে খুবই উপভোগ করি। চেষ্টা করি যতট সম্ভব লম্বা সময় ধরে ব্যাটিং করার। কানপুর টেস্টটা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বোলাররা ভালো করছে, আশাকরি ব্যাটাররাও দ্রুতই ছন্দে ফিরে আসবে।’
এসএইচ/জেএ