একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর অনেকের মধ্যেই দেখা যায় উচ্চ রক্তচাপ। তবে এখন বয়স কোনও ফ্যাক্টর নয়। কম বয়সেও ফাঁদ পাতছে উচ্চ রক্তচাপ। এর পেছনে অন্যতম কারণ অনিয়মিত লাইফস্টাইল ও ভুল খাদ্যাভ্যাস।
একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর অনেকের মধ্যেই দেখা যায় উচ্চ রক্তচাপ। তবে এখন বয়স কোনও ফ্যাক্টর নয়। কম বয়সেও ফাঁদ পাতছে উচ্চ রক্তচাপ। এর পেছনে অন্যতম কারণ অনিয়মিত লাইফস্টাইল ও ভুল খাদ্যাভ্যাস।
চিকিৎসকরা বলছেন, সময়মতো উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন নিয়ন্ত্রণ না করলে হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ে। তাই সুস্থ থাকতে হলে সবার আগে খাওয়া-দাওয়ার দিকে নজর দিতে হবে। দিন শুরু করতে হবে এমন কিছু খাবার দিয়ে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
হাইপারটেনশনের রোগীদের জন্য উপযুক্ত পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার। তাহলে দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিলে রাখুন তেমনই কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার। তাতেই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
ওটস
দিন শুরু করুন ফাইবার সমৃদ্ধ ওটস দিয়েই। এতে সোডিয়ামের মাত্রা কম থাকে। সেজন্য এই খাবার হাইপারটেনশনের রোগীদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী।
দই
গবেষণায় দেখা গেছে, উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য খুব ভালো দই। তাই ব্রেকফাস্টে দইয়ের মধ্যে ফল দিয়ে খেতেই পারেন। এতে পেটও ভরবে। আবার রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
সালাদ
শসা, টমেটো, গাজর সহ নানা সবজির সালাদ খেতে পারেন ব্রেকফাস্টে। কম ক্যালোরিযুক্ত এই খাবারে প্রেশার, কোলেস্টেরল কম হবে। ফলে হার্টও ভালো থাকবে।
বাদাম
বাদাম ও বিজে রয়েছে পটাশিয়াম। উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য এই খনিজ খুবই উপকারী। তাই আমন্ড, পেস্তা, আখরোট, কাজু, কুমড়োর বীজ এবং সূর্যমুখীর বীজের মতো খাবারের মধ্যে কোনও একটি রোজের ব্রেকফাস্টে একমুঠো খেতে পারেন।
কলা
পটাশিয়ামের বড় উৎস হল কলা। এছাড়া এতে সোডিয়ামও থাকে না। তাই ব্রেকফাস্টে রোজ একটি করে কলা খেলে হাইপারটেনশনের রোগীরা উপকৃত হবেন।
কেএ