পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, আগামী প্রজন্মকে রক্ষার জন্য পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। ১ অক্টোবর থেকে শপিংমল এবং ১ নভেম্বর থেকে কাঁচা বাজারে পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার বন্ধের উদ্যোগ নেওয়া হবে। নিজ দায়িত্বে সবাইকে পলিথিন পরিহার করতে হবে। ১ নভেম্বর থেকে পলিথিন উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হবে।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, আগামী প্রজন্মকে রক্ষার জন্য পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। ১ অক্টোবর থেকে শপিংমল এবং ১ নভেম্বর থেকে কাঁচা বাজারে পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার বন্ধের উদ্যোগ নেওয়া হবে। নিজ দায়িত্বে সবাইকে পলিথিন পরিহার করতে হবে। ১ নভেম্বর থেকে পলিথিন উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হবে।
পলিথিন নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে শিক্ষার্থীরা তদারকি করবেন বলে জানান উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগের বিকল্প পণ্যসামগ্রী নিয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরে আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা জানান, আইন অনুযায়ী পলিথিন বর্জনের কার্যক্রম ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে। শপিংমল ও দোকান মালিকদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে এই কার্যক্রম চলছে। ডিসেম্বরের মধ্যে সচিবালয়কে প্লাস্টিকমুক্ত ঘোষণা করা হবে।
সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পরিবেশ সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ, পরিচালক রাজিনারা বেগম, দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মুহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, এসডো মহাসচিব ড. শাহরিয়ার হোসেন এবং বিইউপি পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আরিফুর রহমান ভূঁইয়া প্রমুখ।
বক্তারা পলিথিনের ক্ষতি এবং বিকল্প পণ্যের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা করেন।
এর আগে, পরিবেশ উপদেষ্টা নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগের বিকল্প পণ্যসামগ্রীর মেলা উদ্বোধন করেন এবং ২৪টি স্টল ঘুরে দেখেন। মেলায় সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোক্তারা পরিবেশবান্ধব পণ্য প্রদর্শন করেন। এতে পুনঃব্যবহারযোগ্য ব্যাগ, পাটের ব্যাগ, কাগজের ব্যাগ, বাঁশ ও বেতের তৈরি পণ্য প্রদর্শিত হয়।
এসএইচআর/কেএ