‘চার লেন মহাসড়কের অসমাপ্ত কাজ দ্রুতই শুরু হবে’

‘চার লেন মহাসড়কের অসমাপ্ত কাজ দ্রুতই শুরু হবে’

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবাগত জেলা প্রশাসক মো. দিদারুল আলম বলেছেন, দুর্নীতি ও জনদুর্ভোগের বিষয়ে জিরো টলারেন্স। আমার সময়কালে এই দুইটা জিনিস কখনোই হবে না। কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যদি দুর্নীতি অথবা কাউকে দুর্ভোগে ফেলার অভিযোগ আসে, সেটি ছাড় দেওয়া হবে। তা ছাড়া জনভোগান্তি যেন না হয় সেজন্য সকল অফিসারদের বলা হয়েছে কেউ কাজ নিয়ে আসলে সবকিছু ঠিক থাকলে দ্রুত কাজ করে দেবেন, আর যদি না হয় তাহলে সেই কাজ হবে না বলে ভোক্তাকে ফেরত দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যেন সময় ব্যয়ের মাধ্যমে ভোগান্তি না হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবাগত জেলা প্রশাসক মো. দিদারুল আলম বলেছেন, দুর্নীতি ও জনদুর্ভোগের বিষয়ে জিরো টলারেন্স। আমার সময়কালে এই দুইটা জিনিস কখনোই হবে না। কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যদি দুর্নীতি অথবা কাউকে দুর্ভোগে ফেলার অভিযোগ আসে, সেটি ছাড় দেওয়া হবে। তা ছাড়া জনভোগান্তি যেন না হয় সেজন্য সকল অফিসারদের বলা হয়েছে কেউ কাজ নিয়ে আসলে সবকিছু ঠিক থাকলে দ্রুত কাজ করে দেবেন, আর যদি না হয় তাহলে সেই কাজ হবে না বলে ভোক্তাকে ফেরত দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যেন সময় ব্যয়ের মাধ্যমে ভোগান্তি না হয়।

বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।

মতবিনিময়ের শুরুতে সকল সাংবাদিকদের সঙ্গে পরিচিত হন নবাগত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মো. দিদারুল আলম। এ সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার প্রধান কিছু সমস্যা ও বিভিন্ন সেক্টরে ত্রুটি রয়েছে-এমন বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছ থেকে বক্তব্য শোনেন তিনি। পরে সেসব বিষয়গুলোর সমাধানের বিষয় নিয়ে বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক।

চার লেন সড়কের প্রকল্প নিয়ে মো. দিদারুল আলম বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যোগদানের পর মহাসড়কের অবস্থাটি আমি দেখেছি। খোঁজ নিয়ে জানতে পারি, সড়কের কাজে সংযুক্ত লোকজন ভারতে চলে গেছে। পরে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠির মাধ্যমে জানানো হয়েছে। সেক্ষেত্রে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা চারলেন সড়কের বাকি কাজগুলো সরকারি অর্থায়নে করার অনুমোদন দিয়েছে। তাই অতি দ্রুতই চার লেন সড়কের অসমাপ্ত কাজ শুরু হবে।

জেলা প্রশাসক মো. দিদারুল আলম আরও বলেন, আমি জেনে অবাক হয়েছি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় একটি পাবলিক ইউনিভার্সিটি নেই। যেহেতু বিষয়টি আমার জ্ঞাতার্থে এসেছে, সেহেতু অবশ্যই আমার এফসিআর রিপোর্টে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করে দেওয়ার বিষয়টি জানানো হবে বলে আশ্বাস দেন তিনি।

এ সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজনের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসনের স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন সুলতানা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মাহমুদা আক্তার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম ইসলাম মোল্লাসহ কার্যনির্বাহী কমিটির নেতৃবৃন্দ।

অনুষ্ঠানটি সার্বিক পরিচালনা করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সহসভাপতি নিয়াজ মো. খান বিটু।

মাজহারুল করিম অভি/এএমকে

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *