কেউ আমার দিকে ফিরেও তাকাচ্ছে না : মধুমিতা

কেউ আমার দিকে ফিরেও তাকাচ্ছে না : মধুমিতা

ভারতের কলকাতায় আরজি কর-কাণ্ডের পর থেকেই রাতের শহরের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এবার মাঝরাতে রাস্তায় একাই বেরিয়ে নিরাপত্তা যাচাই করলেন টালিউড অভিনেত্রী মধুমিতা সরকার। যদিও সেটা কলকাতার রাস্তায় নয়, দেওঘর নামের একটি স্থানে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী। সেখান থেকে বেরিয়েই নিরাপত্তা নিয়ে কথা বললেন এই টালিউড গ্ল্যামার।

ভারতের কলকাতায় আরজি কর-কাণ্ডের পর থেকেই রাতের শহরের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এবার মাঝরাতে রাস্তায় একাই বেরিয়ে নিরাপত্তা যাচাই করলেন টালিউড অভিনেত্রী মধুমিতা সরকার। যদিও সেটা কলকাতার রাস্তায় নয়, দেওঘর নামের একটি স্থানে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী। সেখান থেকে বেরিয়েই নিরাপত্তা নিয়ে কথা বললেন এই টালিউড গ্ল্যামার।

ভারতে নিত্যদিন ঘটে যাওয়া নারী নির্যাতনের আবহে এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ধরলেন মধুমিতা। রাতের শহর কতটা মহিলাদের জন্য নিরাপদ, সেটি বুঝতেই রাত দুটোর সময় রাস্তায় ঘুরে বেড়ালেন অভিনেত্রী। এ সময় মধুমিতার পরনে ছিল সাদা কুর্তি, কপালে হলুদ তিলক। মধুমিতার এই বেশ দেখে বোঝা যায়, কোনও মন্দিরে প্রার্থনার কাজে গিয়েছিলেন তিনি। সেখান থেকে ফিরেই এক ভিডিও বার্তায় নিরাপত্তা নিয়ে মুখ খুললেন মধুমিতা।

দেওঘর থেকে ভিডিও করা ওই ভিডিওতে মধুমিতাকে বলতে শোনা যায়, ‘এখন রাত দুটো। এই সময় এমন নির্জন জায়গায় একা রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছি। কেউ কিন্তু আমার দিকে ঘুরে তাকাচ্ছে না। লোকজন আছে। পিছন থেকে গাড়ি আসছে দেখেছেন? কেউ আমার দিকে ফিরেও তাকাচ্ছে না। এটাই তো চাই আমরা মেয়েরা। তাই তো?’

এর আগে আর জি কর কাণ্ডের আবহে স্বাধীনতা দিবসের পোস্ট করে নেটপাড়ায় কটাক্ষের শিকার হয়েছিলেন মধুমিতা সরকার। তবে মধুমিতা নিজের মতো করেই প্রতিবাদ চালিয়ে গেছেন। 

এদিকে আরজি করের ঘটনার পরে মেয়েদের সুরক্ষা বাড়াতে কয়েকটি ব্যবস্থা নেয় রাজ্য। তার মধ্যে বলা হয়, মেয়েদের রাতের শিফ্‌ট যথাসম্ভব বাদ রাখতে হবে। এ প্রসঙ্গে মধুমিতা বলেন, ‘কত মেয়েরা রাতে কাজ করে ফেরে। কেউ কল সেন্টার থেকে কাজ সেরে আসেন। আমরা অভিনেতারাও যেমন অনেক সময় রাত করে ফিরি। ভারতের প্রতিটা মেয়েই যেন এমন নিরাপদ বোধ করতে পারে।’

ডিএ

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *