শেখ হাসিনা সরকারের পতনের দুই মাসের মাথায় এখন এ আন্দোলনের কৃতিত্বের দাবি নিয়ে কথা উঠেছে। আলোচনা হচ্ছে আন্দোলনের ‘মাস্টারমাইন্ড’ কে বা কারা সেটি নিয়ে। এ নিয়ে এবার কথা বলেছেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ। ফেসবুকে তিনি লেখেন, আশ্চর্য হওয়ার কিছুই থাকবে না যদি কয়েকদিন পর শোনা যায় যে আসল ‘মাস্টারমাইন্ড’ হচ্ছে সজীব ওয়াজেদ জয়।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের দুই মাসের মাথায় এখন এ আন্দোলনের কৃতিত্বের দাবি নিয়ে কথা উঠেছে। আলোচনা হচ্ছে আন্দোলনের ‘মাস্টারমাইন্ড’ কে বা কারা সেটি নিয়ে। এ নিয়ে এবার কথা বলেছেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ। ফেসবুকে তিনি লেখেন, আশ্চর্য হওয়ার কিছুই থাকবে না যদি কয়েকদিন পর শোনা যায় যে আসল ‘মাস্টারমাইন্ড’ হচ্ছে সজীব ওয়াজেদ জয়।
নিউইয়র্কে এক অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্বমঞ্চে তার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলমকে এই আন্দোলনের ‘মাস্টারমাইন্ড’ হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন। মূলত এর পর থেকেই ‘মাস্টারমাইন্ড’ শব্দটি নিয়ে শুরু হয় আলোচনা।
এরপর গতকাল শনিবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু দাবি করেছেন, এই আন্দোলনের একমাত্র ‘মাস্টারমাইন্ড’ হচ্ছেন তারেক রহমান। কার্যকর আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য যা করা দরকার সবই করেছেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে সোহেল তাজ লিখেছেন, আজকে পত্রিকায় পড়লাম বিএনপির নেতা শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন যে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের ‘মাস্টারমাইন্ড’ তারেক রহমান। আবার জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান সাহেব বলেছেন, এই গণঅভ্যুত্থানের কৃতিত্ব ছাত্র-জনতার, কোনো দলের নয়। আবার কিছুদিন আগে প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন- এই গণঅভ্যুত্থানের ‘মাস্টারমাইন্ড’ হচ্ছে মাহফুজ।
তিনি লেখেন, আশ্চর্য হওয়ার কিছুই থাকবে না যদি কয়েকদিন পর শোনা যায় যে আসল ‘মাস্টারমাইন্ড’ হচ্ছে সজীব ওয়াজেদ জয়।
সোহেল তাজ স্মরণ করিয়ে দেন- ‘আমাদের সবার নিশ্চই মনে আছে, বেচারা প্রিন্স চার্লসের কত বছরই না অপেক্ষা করতে হয়েছিল রাজা হওয়ার জন্য।’
তার পোস্টে আবদুর রহিম খাঁন বাবু নামে একজন কমেন্ট করে লেখেন, পচানোর একটা ডিপ্লোমেটিক সিস্টেম থাকে কিন্তু আপনি সজীব ওয়াজেদ জয়কে পচাতে এসে, আপনি নিজেই চরম হীনমন্যতায় ভুগছেন তা দিনের আলোর মতো স্পষ্ট করে দিলেন।
এমএসআই/এমএ