অবশেষে বেরোবির সাংবাদিকতা বিভাগের প্রধান হলেন তাবিউর রহমান

অবশেষে বেরোবির সাংবাদিকতা বিভাগের প্রধান হলেন তাবিউর রহমান

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের নতুন বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিভাগটির সহযোগী অধ্যাপক মো. তাবিউর রহমান প্রধান।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের নতুন বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিভাগটির সহযোগী অধ্যাপক মো. তাবিউর রহমান প্রধান।

বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ তথ্য ও প্রকাশনা বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. তাবিউর রহমান প্রধান। উপাচার্য অধ্যাপক ড. শওকাত আলীর অনুমোদনক্রমে রেজিস্ট্রার স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে তাকে এই পদে দায়িত্ব প্রদান করা হয়। এই নিয়োগ আদেশ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখ থেকে পরবর্তী তিন বছরের জন্য বলবৎ থাকবে।

প্রসঙ্গত, বেরোবির গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম চলতি বছরের ১০ মার্চ বিভাগীয় প্রধান হিসেবে তার দায়িত্বের মেয়াদ শেষ করেন। এরপর জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার কথা ছিল সহযোগী অধ্যাপক মো. তাবিউর রহমান প্রধানের। কিন্তু জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়ে আইনগত জটিলতা থাকার কথা বলে তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। ওই দিন সহকারী অধ্যাপক নিয়ামুন নাহারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করেন। এরপর ১২ মার্চ সহকারী অধ্যাপক সারোয়ার আহমাদ এবং ১৯ মার্চ সহকারী অধ্যাপক মো. রহমতুল্লাহকে দায়িত্ব প্রদান করা হলে তারাও দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করেন। এরপর গত ১০ মে সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাবিবুর রশীদ নির্বাহী আদেশে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোরশেদ হোসেনকে দায়িত্ব দিলে ১২ মে তিনি যোগদান করেন। কিন্তু সাবেক উপাচার্য নিয়ম অনুযায়ী বিভাগের কার্যক্রম পরিচালনায় অসহযোগিতা করলে  তিনি এক সপ্তাহের মাথায় পদত্যাগ করেন। এরপর সহকারী অধ্যাপক সারোয়ার আহমাদকে তৎকালীন উপাচার্য নির্বাহী আদেশে আবার ভারপ্রাপ্ত বিভাগীয় প্রধান হিসেবে নিয়োগ দিলে তিনি কিছুদিন দায়িত্ব পালন করে পদত্যাগ করেন। এরপর থেকে বিভাগটির বিভাগীয় প্রধানের পদ শূন্য ছিল।

শিপন তালুকদার/এমজেইউ

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *