বাংলাদেশ দলের তিন ফরম্যাটের অধিনায়কের দায়িত্বে রয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে এই দায়িত্ব পান তিনি। এরপর থেকে অবশ্য পারফরম্যান্সে ভাটা পড়া শুরু করে শান্তর। সবশেষ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম টেস্টেও ব্যাট হাতে ব্যর্থ হন এই অধিনায়ক। এর মধ্যেই খবর ছড়াল, সব ফরম্যাটের অধিনায়কত্ব ছাড়ছেন শান্ত।
বাংলাদেশ দলের তিন ফরম্যাটের অধিনায়কের দায়িত্বে রয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে এই দায়িত্ব পান তিনি। এরপর থেকে অবশ্য পারফরম্যান্সে ভাটা পড়া শুরু করে শান্তর। সবশেষ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম টেস্টেও ব্যাট হাতে ব্যর্থ হন এই অধিনায়ক। এর মধ্যেই খবর ছড়াল, সব ফরম্যাটের অধিনায়কত্ব ছাড়ছেন শান্ত।
আসন্ন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের শেষ টেস্টের পর অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাঁড়াবেন নাজমুল হোসেন শান্ত। টেস্টের আগের দিনেও আজ সোমবার সংবাদ সম্মেলনে আসেননি শান্ত, যেখানে দেখা গেল তাইজুল ইসলামকে। এই স্পিনারের কাছেই শান্তর নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে জানতে চাইলে কিছুটা এড়িয়ে গেলেন।
তবে পরবর্তীতে তাইজুল বলেন, ‘এই বিষয়ে আমি এখনও শুনিনি, এটা আমার পার্টও না। এ বিষয়ে আমি সঠিক জানি না। ক্যাপ্টেন কে হবে এরকম টিম মিটিং কখনই হয়নি। আমি জানিই না ভাই এ বিষয়ে।’
সিরিজের মাঝপথে অধিনায়কত্ব নিয়ে এসব কথা উঠলে দলে কতটা প্রভাব ফেলে এমন প্রশ্নের জবাবে তাইজুল বললেন, ‘এটা টিম গেম। টিম কী করে ভালো থাকবে এটাই ইম্পরট্যান্ট। প্রভাব হয়ত কেউ কেউ নিতে পারে, কেউ কেউ নির্ভার থেকে নিজের কাজ করে যেতে পারে। আমি সবসময় নির্ভার থেকে নিজের কাজ করার চেষ্টা করি। দলে এসব যখন ঘটে জানি না কে কীভাবে নেয়, সবার মানসিকতা একরকম না। প্রশ্নটা গভীর, এটার উত্তর আসলে আমার কাছে নেই, এটাই সত্যি। ম্যানেজমেন্ট বা বোর্ডের মিটিংয়ে আমি বা খেলোয়াড়রা থাকে না। কোচ ক্যাপ্টেন কে হচ্ছে এটা আসলে আমাদের পার্ট না।’
দলের সিনিয়র ক্রিকেটার হিসেবে তাইজুল বলেন, ‘আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে, আমার কাছ থেকে আপনি কতটা নিচ্ছেন এটা গুরুত্বপূর্ণ। হোক টিমমেট বা দেশের জনগণ। মাঠে যখন বিভিন্ন পরিস্থিতি আসে, ফিল্ড পজিশন বা ব্যাটারকে সেটআপ এগুলো মাঝে মাঝে আমি বলে থাকি। ক্যাপ্টেনও জিজ্ঞেস করে। আমি চেষ্টা করি ভূমিকা রাখার।’
এসএইচ/এফআই