আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বলেছেন, কুষ্টিয়া আদালত প্রাঙ্গণে আমার ওপর হামলার ঘটনায় করা মামলার প্রধান আসামি ফ্যাসিবাদী হাসিনা। পলাতক ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে ভারত থেকে দেশে এনে বিচার করতে হবে। দ্রুত মামলার তদন্ত শুরু করতে হবে। ইন্টারপোলের মাধ্যমে ভারত থেকে তাকেসহ বিদেশ থাকা আসামিদের গ্রেপ্তার করে বাংলাদেশে নিয়ে এসে বিচার করতে হবে। আমি যেন ন্যায়বিচার পাই। যেসব আসামি বাংলাদেশে পলাতক আছে তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করতে হবে।
আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বলেছেন, কুষ্টিয়া আদালত প্রাঙ্গণে আমার ওপর হামলার ঘটনায় করা মামলার প্রধান আসামি ফ্যাসিবাদী হাসিনা। পলাতক ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে ভারত থেকে দেশে এনে বিচার করতে হবে। দ্রুত মামলার তদন্ত শুরু করতে হবে। ইন্টারপোলের মাধ্যমে ভারত থেকে তাকেসহ বিদেশ থাকা আসামিদের গ্রেপ্তার করে বাংলাদেশে নিয়ে এসে বিচার করতে হবে। আমি যেন ন্যায়বিচার পাই। যেসব আসামি বাংলাদেশে পলাতক আছে তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করতে হবে।
রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা ফ্যাসিবাদী আচরণ করবেন না। ফ্যাসিবাদী আচরণ করে কেউ রক্ষা পায় না। সেটা শেখ হাসিনার পলায়ন ও পতনের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে। অগণিত শহীদের রক্তের মাধ্যমে আজকে বাংলাদেশের মানুষের অধিকার ফিরে এসেছে। এই অধিকার নিশ্চিত করার জন্য আমাদেরকে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। যাতে করে আর কোনোদিন বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে।
বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) দুপুরে কুষ্টিয়া মডেল থানায় মামলা দায়েরের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেছেন।
তিনি আরও বলেন, ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের নেতা হানিফ (সাবেক এমপি মাহবুবউল আলম হানিফ), জাসদের সভাপতি ইনু (সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু), স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারী, সাবেক এসপি মেহেদী হাসান, সাবেক ওসি নাসিরের নির্দেশে কুষ্টিয়া কোর্ট প্রাঙ্গণে আমার ওপর হামলা করে ছাত্রলীগের গোন্ডা বাহিনী।
এ ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে মাহমুদুর রহমান বলেন, কুষ্টিয়া আদালত প্রাঙ্গণে আমার ওপর হামলার ঘটনায় থানায় মামলা করেছি। বাংলাদেশে যেন আর কোনোদিন শেখ হাসিনার মতো আরেকটা ফ্যাসিবাদ না হয়। তার জন্য উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। যাতে বাংলাদেশের গণমানুষের অধিকার, বাকস্বাধীনতা, আদালতের মর্যাদা রক্ষা পায়। এ কারণেই আজ আমি মামলা করেছি।
রাজু আহমেদ/এমজেইউ