জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও ক্রীড়াঙ্গনে পরিচিত মুখ রশিদুজ্জামান সেরনিয়াবাত। ১৯৯৬ সাল থেকে তিনি জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের চেয়ারম্যানের একান্ত সচিব ছিলেন। আসিফ মাহমুদ সজীব ভূইয়া যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টার হওয়ার খুব স্বল্প সময়ের পর তাকে বান্দরবান জেলা স্টেডিয়ামের প্রশাসক হিসেবে বদলি করা হয়। আজ এক চিঠির মাধ্যমে তাকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও ক্রীড়াঙ্গনে পরিচিত মুখ রশিদুজ্জামান সেরনিয়াবাত। ১৯৯৬ সাল থেকে তিনি জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের চেয়ারম্যানের একান্ত সচিব ছিলেন। আসিফ মাহমুদ সজীব ভূইয়া যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টার হওয়ার খুব স্বল্প সময়ের পর তাকে বান্দরবান জেলা স্টেডিয়ামের প্রশাসক হিসেবে বদলি করা হয়। আজ এক চিঠির মাধ্যমে তাকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
৯ সেপ্টেম্বর ও ৭ অক্টোবর রশিদুজ্জামান সেরনিয়াবাতের বিরুদ্ধে দু’টি অভিযোগ পায় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। একটি অভিযোগ পত্রে ক্রীড়া পরিষদে ঠিকাদারদের কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রভাব, স্বজনপ্রীতি, নানা অনিয়মের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে তাকে আখ্যায়িত করা হয়। তার বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অর্থ অবৈধভাবে অর্জনের অভিযোগ রয়েছে।
আরেকটি পত্রে স্টেডিয়ামে ভাসমান দোকান ভাড়া, বাথরুমে পানি বিক্রয়সহ আনুষাঙ্গিক বিষয়ে তার সম্পৃক্ততার অভিযোগ রয়েছে। দু’টি অভিযোগ পত্রই জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের যথাযথ কর্তৃপক্ষের তদন্ত হওয়া প্রয়োজন বলে মনে হয়েছে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) মাহবুব মোরশেদ সোহেলকে সেরনিয়াবাতের বিষয়টি তদন্ত করার জন্য দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ সরকারি সংস্থা জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে ব্যাপক রদবদল হয়েছে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষেদের প্রধান কার্যালয়ে থাকা অনেক কর্মকর্তাকে বিভিন্ন জেলা পর্যায়ে প্রেরণ করা হয়েছে। আবার যারা ঢাকায় বিভিন্ন স্টেডিয়াম বা স্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন তাদের প্রধান কার্যালয়ে আনা হয়েছে।
এর পাশাপাশি প্রকৌশলী বিভাগের শিবুলাল খাসকেলকে সাময়িক বরখাস্ত, আইন কর্মকর্তা কবিরুল হাসানকে সরাসরি বরখাস্তের পর এবার আরেকটি সাময়িক বরখাস্তের ঘটনা ঘটল। সাময়িক বরখাস্তের সময় অবশ্য আর্থিক সুবিধাদি প্রদান করবে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ।
এজেড/এইচজেএস