পাকিস্তানের বিপক্ষে আজ চতুর্থ দিনে দাপট দেখিয়েছে বাংলাদেশ দলের পেসাররা। হাসান মাহমুদ এবং নাহিদ রানার পেস তোপে দাঁড়াতেই পারেনি স্বাগতিক পাকিস্তান দল। দ্বিতীয় ইনিংসে পাকিস্তান অলআউট হয়েছে ১৭৩ রানে। যেখানে একাই ৫ উইকেট শিকার করেন হাসান।
পাকিস্তানের বিপক্ষে আজ চতুর্থ দিনে দাপট দেখিয়েছে বাংলাদেশ দলের পেসাররা। হাসান মাহমুদ এবং নাহিদ রানার পেস তোপে দাঁড়াতেই পারেনি স্বাগতিক পাকিস্তান দল। দ্বিতীয় ইনিংসে পাকিস্তান অলআউট হয়েছে ১৭৩ রানে। যেখানে একাই ৫ উইকেট শিকার করেন হাসান।
দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসে হাসান বলেন, ‘আসলে আমার সতীর্থদের কৃতিত্ব দেওয়া উচিত যারা প্রতিটি বলে অনেক পরিশ্রম করে। প্ল্যান আসলে খুবই সিম্পল ছিল। নতুন বল হাতে নিয়ে চেষ্টা করতে হয়েছে লাইন অনুযায়ী বল করে যাওয়া, যেরকমটা অধিনায়ক এবং দল চেয়েছে। আমরা চেষ্টা করেছি নিজেদের প্ল্যানে বল করে উইকেট তোলার চেষ্টা করে যাওয়া।’
এরপর নিজের পরিকল্পনা নিয়ে হাসান বলেন, ‘আমার ভূমিকার (রোলের) কথা বললে, যখনই কোনো পেসারকে বল দেওয়া হয় তখন প্ল্যান থাকে উইকেট নেওয়ার মত বল কীভাবে করা যায়। যত বল করতে পারবে তত সফল হতে পারবে। তাসকিন ভাই শুরু করেছিল দিনের প্রথম উইকেট দিয়ে। এরপর রানা দুর্দান্ত বল করেছে। হয়ত মোমেন্টামটা আমাদের দিকে শিফট করেছে। এরপর আমাকে বল দেওয়া হল। আমিও আমার প্রসেসে ছিলাম এজন্যই উইকেটটা পেলাম আরকি।’
‘আসলে আমি বলতে চাই, ৫ উইকেট পাওয়াটা আনন্দের ব্যাপার, দেশ এবং দলের জন্য গর্বের ব্যাপার। টেস্ট ম্যাচ খেলে একটি ম্যাচে আমরা জিতলাম। এখন আরও একটি ম্যাচে ভালো করতে পারছি এখানেও জেতার সুযোগ রয়েছে। অনেক খুশি আমরা।’-যোগ করেন তিনি।
এসএইচ/এইচজেএস