খুলনা জেলা পুলিশ সুপার পিএম মোশারফ হোসেন বলেছেন, ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক বিজয়ের পর সমাজের সকল স্তরে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। ৫ আগস্টের আগের আর পরের পুলিশের মধ্যে অনেক পার্থক্য। এখন পুলিশ প্রকৃত অর্থে জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করছে। সমাজের অনিয়ম ও আইনশৃঙ্খলাবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হচ্ছে।
খুলনা জেলা পুলিশ সুপার পিএম মোশারফ হোসেন বলেছেন, ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক বিজয়ের পর সমাজের সকল স্তরে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। ৫ আগস্টের আগের আর পরের পুলিশের মধ্যে অনেক পার্থক্য। এখন পুলিশ প্রকৃত অর্থে জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করছে। সমাজের অনিয়ম ও আইনশৃঙ্খলাবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হচ্ছে।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে নাগরিক আন্দোলন খুলনার নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে পুলিশ সুপার এসব কথা বলেন।
পুলিশ সুপার বলেন, পুলিশের কাছে এখন মানুষ নিরাপত্তা ও অভিযোগ জানাতে পারবে। এক্ষেত্রে জনগণের সহযোগিতা প্রয়োজন। আসন্ন দুর্গাপূজায় মণ্ডপ ও মন্ডপ-সংলগ্ন এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। অপরাধীরা কোনোক্রমেই ছাড়া পাবে না।
অনুষ্ঠানে নাগরিক আন্দোলন খুলনার সমন্বয়কারী ডা. শেখ বাহারুল আলম বলেন, ছাত্র আন্দোলনের বিজয় ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। গণতন্ত্রের সুফল সর্বস্তরে পৌঁছে দিতে হবে। আগে থানায় গেলে মামলা নেওয়া হতো না। এখন সে অবস্থান অবসান হয়েছে। ক্ষমতাশীন দলের লোক না হলে তরুণরা গুরুত্ব পাবে না বলে সেই শিবিরে ধরনা দিত। তিনি আসন্ন দুর্গাপূজায় সকল স্তরে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পুলিশ সুপারকে অবহিত করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন খুলনা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) সুশান্ত সরকার, ডা. মনজুর মোর্শেদ, লোকমান হাকিম, ড. প্রসেনজিৎ দত্ত, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আব্দুল খালেক, কাজী মোতাহার রহমান বাবু, অ্যাড. রেজাউল হক সিদ্দিকী, এস এম হারুনুর রশিদ, মাহাবুবুর রহমান খোকন, বীথি বিশ্বাস, অ্যাড. রেজাউল হক সিদ্দিকী, রুহুল আমিন, প্রভাষক আহসান হাবিব, আব্দুস সবুর, কবির হোসেন বাবু, মো. সাইফুল্লাহ।
মোহাম্মদ মিলন/এএমকে