‘২০০৮ সালের নির্বাচন ছিল সেনাসমর্থিত সরকারের পাতানো নির্বাচন’

‘২০০৮ সালের নির্বাচন ছিল সেনাসমর্থিত সরকারের পাতানো নির্বাচন’

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হামলা মামলায় নিজেকে সম্পূর্ণ নির্দোষ দাবি করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক ও সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব। তিনি বলেন, যে মাফুজাকে ধর্ষণের ঘটনায় শেখ হাসিনা সাতক্ষীরায় এসেছিলেন, সেই মাফুজাকে ধর্ষণের ঘটনার বিচারই তিনি করেননি। উল্টো আমার বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে বিচার বিভাগকে প্রভাবিত করে আমাকে ৭০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। অথচ ওই দিন আমি সাতক্ষীরাতেই ছিলাম না। ঢাকায় ছিলাম।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হামলা মামলায় নিজেকে সম্পূর্ণ নির্দোষ দাবি করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক ও সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব। তিনি বলেন, যে মাফুজাকে ধর্ষণের ঘটনায় শেখ হাসিনা সাতক্ষীরায় এসেছিলেন, সেই মাফুজাকে ধর্ষণের ঘটনার বিচারই তিনি করেননি। উল্টো আমার বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে বিচার বিভাগকে প্রভাবিত করে আমাকে ৭০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। অথচ ওই দিন আমি সাতক্ষীরাতেই ছিলাম না। ঢাকায় ছিলাম।

বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) দুপুরে সাতক্ষীরা পাবলিক লাইব্রেরিতে সাতক্ষীরা সাংবাদিক কেন্দ্র টক ‘দায় যার জবাব তার’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় ২০০৮ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের কারণ সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচন ছিল সেনাসমর্থিত সরকারের পাতানো নির্বাচন। খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে ব্যর্থ হয়ে পূর্বপরিকল্পিত নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনে তৎকালীন সেনাসমর্থিত সরকার।

সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির গ্রুপিং ও মৎস্যজীবী দলের নেতা আমান হত্যা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি সাবেক ভিপি আমানুল্লাহ আমান হত্যার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত চাই।

একইসঙ্গে পূর্বে ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনায় সাংবাদিকদের না জড়ানোর বিষয়ে তার চেষ্টা অব্যাহত রাখার আশ্বাস দেন তিনি।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী অপরাজনীতির সঙ্গে জড়িত হলে তার ছাড় নেই। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে আগামীতে বিএনপি সরকার গঠন করলে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ও বাকস্বাধীনতা নিশ্চিত করা হবে।

অনুষ্ঠানে সাতক্ষীরা সাংবাদিক কেন্দ্র টকের সমন্বয়ক এসএম বিপ্লব হোসেন ও সমন্বয়ক রিজাউল করিমসহ সাতক্ষীরায় কর্মরত সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

ইব্রাহিম খলিল/এমজেইউ 

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *