দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের টেস্টে এখন পর্যন্ত ফলাফল এসেছে ১২ টেস্টে। যার মাঝে ৮ টেস্টেই বাংলাদেশকে হারতে হয়েছে ইনিংস ব্যবধানে। আজ (বুধবার) মিরপুর টেস্টের তৃতীয় দিনের সকালে মাহমুদুল হাসান জয়, মুশফিকুর রহিম আর লিটন দাসের উইকেটের পর শঙ্কা জেগেছিল আরও একটা ইনিংস ব্যবধানের হারের। কারণ দ্বিতীয় ইনিংসে টাইগাররা তখনো পিছিয়ে ছিল ৯০ রানে।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের টেস্টে এখন পর্যন্ত ফলাফল এসেছে ১২ টেস্টে। যার মাঝে ৮ টেস্টেই বাংলাদেশকে হারতে হয়েছে ইনিংস ব্যবধানে। আজ (বুধবার) মিরপুর টেস্টের তৃতীয় দিনের সকালে মাহমুদুল হাসান জয়, মুশফিকুর রহিম আর লিটন দাসের উইকেটের পর শঙ্কা জেগেছিল আরও একটা ইনিংস ব্যবধানের হারের। কারণ দ্বিতীয় ইনিংসে টাইগাররা তখনো পিছিয়ে ছিল ৯০ রানে।
তবে আশঙ্কার শুরু যেখানে সেখান থেকেই আশা দেখানোর মতো জুটি মেহেদি হাসান মিরাজ আর জাকের আলী অনিকের। সপ্তম উইকেটে এ দুজনে ২৪৫ বলে ১৩৮ রানের রেকর্ড জুটি গড়েন। টেস্ট ক্যারিয়ারে নিজের নবম ফিফটি পেয়েছেন মিরাজ। আর অভিষেকেই ৫৮ রান করে ফিরেছেন জাকের।
১৩৮ রানের এই জুটি বাংলাদেশের জন্য বয়ে এনেছে রেকর্ডও। টেস্টে ঘরের মাঠে ৭ম উইকেট জুটিতে সর্বোচ্চ রানের পার্টনারশিপ এসেছে মিরপুর টেস্টের ৩য় দিনে। এর আগের জুটিতেও ছিল মিরাজের নাম। লিটন দাসকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০২১ সালে করেছিলেন ১২৬ রানের জুটি।
এছাড়া একই প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ১২১ রানের জুটি ছিল মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও নাসির হোসাইনের। সেটা ২০১২ সালে।
রেকর্ডের পাতায় নাম তুলেছেন জাকের আলীও। মোসাদ্দেক হোসেনের পর দ্বিতীয় বাংলাদেশি হিসেবে অভিষেকে আটে নেমে পেয়েছেন ফিফটি। যদিও ইনিংসটা লম্বা করা হয়নি। কেশভ মহারাজের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ৫৮ রানে ফিরে যান তিনি।
দুই ফিফটির সুবাদে গড়া ১৩৮ রানের জুটিটা দ্বিপাক্ষিক বিচারেও রেকর্ডবুকে নাম তুলেছে। এর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কোনো উইকেটেই জুটির হিসেবে এত রান তুলতে পারেনি বাংলাদেশের ব্যাটাররা।
জেএ