টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পাঁচ আসরে অংশ নিলেও কেবল এক ম্যাচে জয়ের স্বাদ পেয়েছিল বাংলাদেশের মেয়েরা। এর মধ্যে গত চারটি বিশ্বকাপেই তারা ছিল জয়হীন। সেই খরা কাটানোর লক্ষ্যে আজ (বৃহস্পতিবার) বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে অভিষিক্ত স্কটল্যান্ডের মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ। যদিও ব্যাটিংয়ে তাদের পুঁজি ছিল ছোট, ১১৯ রানের। সেই পুঁজিকে যথেষ্ট প্রমাণ করে বোলাররা টাইগ্রেসদের ১০ বছর পর বিশ্বকাপে আরেকটি জয় এনে দিয়েছেন।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পাঁচ আসরে অংশ নিলেও কেবল এক ম্যাচে জয়ের স্বাদ পেয়েছিল বাংলাদেশের মেয়েরা। এর মধ্যে গত চারটি বিশ্বকাপেই তারা ছিল জয়হীন। সেই খরা কাটানোর লক্ষ্যে আজ (বৃহস্পতিবার) বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে অভিষিক্ত স্কটল্যান্ডের মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ। যদিও ব্যাটিংয়ে তাদের পুঁজি ছিল ছোট, ১১৯ রানের। সেই পুঁজিকে যথেষ্ট প্রমাণ করে বোলাররা টাইগ্রেসদের ১০ বছর পর বিশ্বকাপে আরেকটি জয় এনে দিয়েছেন।
বাংলাদেশের লক্ষ্য তাড়ায় স্কটিশ মেয়েরা নির্ধারিত ওভারে ৭ উইকেটে ১০৩ রান তুলতে সক্ষম হয়েছে। ফলে ১৬ রানের জয় দিয়ে মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর শুরু করেছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। এই আনন্দ দ্বিগুণ হতে পারত জ্যোতি-নাহিদাদের। বিশ্বকাপের আয়োজক হলেও, রাজনৈতিক পালাবদলের পর সৃষ্ট পরিস্থিতিতে টুর্নামেন্টটি সরিয়ে নেওয়া হয় সংযুক্ত আরব আমিরাতে।
এর আগে ঘরের মাঠে অনুষ্ঠিত ২০১৪ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ নারী দল প্রথমবার খেলতে নেমে এক ম্যাচে জিতেছিল। যা ছিল সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটের বিশ্বকাপে টাইগ্রেসদের একমাত্র জয়। এরপর দ্বিতীয় জয় পেতে বাংলাদেশকে আরও ১০ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। নাহিদা আক্তার, মারুফা খাতুন ও রিতু মনিদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে স্বার্থক হয়েছে অধিনায়ক জ্যোতির মাইলফলক ম্যাচটি। বাংলাদেশের প্রথম কোনো নারী ক্রিকেটার হিসেবে এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার এদিন শততম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলতে নামেন।
বিস্তারিত আসছে…
এএইচএস