হেডের তাণ্ডবে উড়ে গেল ইংল্যান্ড

হেডের তাণ্ডবে উড়ে গেল ইংল্যান্ড

ব্যাটিংয়ে শুরুটা দুর্দান্ত করেছিল ইংল্যান্ড। ইনিংসের প্রথম ৩০ ওভারেই দুইশ রানের মাইলফলক স্পর্শ করে তারা। তাতে মনে হয়েছিল, এখান থেকে ৪০০ রান করাটা অসম্ভব কিছু না। তবে ১৯ রানের মধ্যে ডাকেট ও ব্রুককে ফিরিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন মার্নাস ল্যাবুশেন। তারপরও তিনশোর্ধ্ব রানের সংগ্রহ পায় ইংলিশরা।

ব্যাটিংয়ে শুরুটা দুর্দান্ত করেছিল ইংল্যান্ড। ইনিংসের প্রথম ৩০ ওভারেই দুইশ রানের মাইলফলক স্পর্শ করে তারা। তাতে মনে হয়েছিল, এখান থেকে ৪০০ রান করাটা অসম্ভব কিছু না। তবে ১৯ রানের মধ্যে ডাকেট ও ব্রুককে ফিরিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন মার্নাস ল্যাবুশেন। তারপরও তিনশোর্ধ্ব রানের সংগ্রহ পায় ইংলিশরা।

ওয়ানডেতে যেকোনো উইকেটেই এই সংগ্রহ চ্যালেঞ্জিং। তবে ট্রাভিস হেডের তাণ্ডবে সেটা হয়ে গেল মামুলি। এই ওপেনারের দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে ৩৬ বল হাতে রেখেই লক্ষ্য পেরিয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া, ম্যাচ জিতে নেয় তারা ৭ উইকেটে।

গতকাল বৃহস্পতিপার (১৯ সেপ্টেম্বর) ট্রেন্ট ব্রিজে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে ৪৯ ওভার ৪ বলে সবকটি উইকেট হারিয়ে ৩১৫ রান সংগ্রহ করে ইংল্যান্ড। জবাবে খেলতে নেমে ৪৪ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় অস্ট্রেলিয়া।

বড় লক্ষ্য তাড়ায় শুরুতেই মিচেল মার্শকে হারায় অস্ট্রেলিয়া। তবে তিনে নামা স্টিভ স্মিথকে সঙ্গে নিয়ে ৭৬ রানের জুটিতে দলকে শক্ত ভিত গড়ে দেন হেড। স্মিথের পর ক্যামেরন গ্রিনকে নিয়ে তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৭৩ রান যোগ করেন হেড। আর সর্বশেষ ল্যাবুশেনকে নিয়ে অবিচ্ছিন্ন ১৪৮ রানের জুটি গড়ে দলকে জয় এনে দেন তিনি।

দলকে জিতিয়ে হেড যখন মাঠ ছাড়েন, তিনি তখন ১৫৪ রানে অপরাজিত। এই রান হেড করেছেন ২০টি চার ও ৫টি ছয়ে। ৭ চার ও ২ ছয়ে লাবুশেন অপরাজিত ছিলেন ৭৭ রান করে। দুজন মিলে ১৪৮ রানের জুটি গড়েছেন মাত্র ১০৭ বলে।

এর আগে ডাকেটের ব্যাটে ভর করে তিনশ পেরোনো সংগ্রহ পায় ইংল্যান্ড। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৯১ বলে ৯৫ করেন এই ওপেনার। তাছাড়া ৫ চার ও ২ ছয়ে উইল জ্যাকসের ব্যাট থেকে এসেছে ৫৬ বলে ৬২ রান। হ্যারি ব্রুক করেছেন ৩১ বলে ৩৯ রান।

এইচজেএস 

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *