ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সারা দেশে বিক্ষুব্ধ জনতা বিভিন্ন থানায় অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করে। এ অবস্থায় বন্ধ হয়ে যায় দেশের সকল থানার কার্যক্রম। তবে এরই মধ্যে কার্যক্রম শুরু হয়েছে দেশের বিভিন্ন এলাকার কার্যক্রম। এখন পর্যন্ত ৩৬১টি থানার কার্যক্রম শুরু হয়েছে সারা দেশে।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সারা দেশে বিক্ষুব্ধ জনতা বিভিন্ন থানায় অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করে। এ অবস্থায় বন্ধ হয়ে যায় দেশের সকল থানার কার্যক্রম। তবে এরই মধ্যে কার্যক্রম শুরু হয়েছে দেশের বিভিন্ন এলাকার কার্যক্রম। এখন পর্যন্ত ৩৬১টি থানার কার্যক্রম শুরু হয়েছে সারা দেশে।
শুক্রবার (৯ আগস্ট) এক বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছে পুলিশ সদরদপ্তর।
পুলিশ সদরদপ্তর জানায়, ১১০টি মেট্রোপলিটন থানার মধ্যে ৭০টি এবং রেঞ্জের ৫২৯টি থানার মধ্যে ২৯১টি সর্বমোট ৩৬১টি থানার কার্যক্রম চালু হয়েছে।
এদিকে, জনসাধারণের জানমাল ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহের সার্বিক নিরাপত্তা প্রদানে দেশব্যাপী স্থাপিত ২০৬টি ক্যাম্পের মাধ্যমে ৫৮টি জেলায় সদস্য মোতায়ন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
শুক্রবার (৯ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
আইএসপিআর জানায়, গতকাল (৮ আগস্ট) ও আজ শুক্রবার (৯ আগস্ট) সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দুইটি দল যথাক্রমে জামালপুর কেন্দ্রীয় কারাগার ও চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার হতে পলায়নে উদ্যত হওয়া কয়েদিদের বাধা প্রদান এবং কারাগারে রক্ষিত অস্ত্র গোলাবারুদ সুরক্ষিত করে। সেইসাথে দেশের বিভিন্ন এলাকায় একাধিক ভাঙচুর ও লুটপাট এর ঘটনা প্রতিহত করার পাশাপাশি সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় নোয়াখালী জেলার একটি মন্দিরে দুষ্কৃতকারীদের আক্রমণ সেনাবাহিনী কর্তৃক প্রতিহত করা হয়।
এমএসি/পিএইচ