প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর থেকেই ঢাকার সাভার মডেল থানা ও ধামরাই থানায় হামলা এবং ভাঙচুর চালিয়েছে কয়েক শতাধিক বিক্ষুব্ধ জনতা। এতে দফায় দফায় পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ বাধে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন এবং একজনের মৃত্যু হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর থেকেই ঢাকার সাভার মডেল থানা ও ধামরাই থানায় হামলা এবং ভাঙচুর চালিয়েছে কয়েক শতাধিক বিক্ষুব্ধ জনতা। এতে দফায় দফায় পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ বাধে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন এবং একজনের মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার (৫ আগস্ট) বিকেল ৩টা থেকে এ ঘটনার সূত্রপাত হয়।
নিহত হলেন, সাভার পৌর এলাকার ভাগলপুর মহল্লার আবু বক্কর সিদ্দিকের ছেলে রফিকুল (৩০)। তবে, তাৎক্ষণিকভাবে আহতদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিকেল ৩টার দিকে সাভার পৌর এলাকার থানা রোডে স্লোগান দিতে দিতে কয়েক শতাধিক উত্তেজিত জনতা প্রবেশ করে। এ সময় সাভার প্রেস ক্লাব ভাঙচুর ও এতে অগ্নিসংযোগ করে তারা। পরে তারা সাভার মডেল থানার দিকে এগিয়ে আসে।
এরপর সাভার মডেল থানার ১০০ গজ সামনে তারা আগুন ধরিয়ে দেয়। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়লে পুলিশও গুলি ছোঁড়ে। এতে অন্তত ১০ গুলিবিদ্ধ হয় এবং একজন নিহত হন। পরে সন্ধ্যার দিকে আন্দোলনকারীরা থানা ও পোস্ট অফিসের ভেতরে ঢোকে আগুন দিয়ে লুটপাত ও ভাঙচুর চালায়।
এদিকে, বিকেলে বিক্ষুব্ধ জনতা ধামরাই থানায় প্রবেশ করে কয়েকটি গাড়িতে আগুন দেন।
লোটন আচার্য্য/কেএ