সম্প্রতি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন সাকিব আল হাসান। দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় এই তারকার ঘাটতি নিশ্চিতভাবেই অনুভব করবে টিম ম্যানেজমেন্ট, এমনটাই মনে করেন তামিম ইকবাল। সাবেক এই অধিনায়কের মতে, সাকিবকে ছাড়া একাদশ গড়তে বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে দলকে।
সম্প্রতি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন সাকিব আল হাসান। দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় এই তারকার ঘাটতি নিশ্চিতভাবেই অনুভব করবে টিম ম্যানেজমেন্ট, এমনটাই মনে করেন তামিম ইকবাল। সাবেক এই অধিনায়কের মতে, সাকিবকে ছাড়া একাদশ গড়তে বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে দলকে।
সাকিবের একাদশ থাকা মানেই একজন বোলার বা একজন ব্যাটার বেশি নিয়ে খেলতে পারা। কারণ তিনি ব্যাটিং-বোলিং দুটিই করতে পারেন। তার মতো একজন জেনুইন অলরাউন্ডার যেকোনো দলেই ভারসাম্য এনে দেয়। তাই সাকিবের অনুপস্থিতিতে বাংলাদেশের একাদশ গড়তে খানিকটা বেগ পেতে হবে।
চলমান কানপুর টেস্টে ধারাভাষ্য দেওয়ার সময় সাকিব প্রসঙ্গে তামিম বলেন, ‘সাকিব ব্যাটিং-বোলিং দুটিই করতো। সে অবসর নেওয়ায় বাংলাদেশ দল (টি-টোয়েন্টি) গড়তে কঠিন হবে। সে ছিল একমাত্র প্রপার ব্যাটার এবং প্রপার বোলার।’
সাকিবের টি-টোয়েন্টি অভিষেক হয়েছিল ২০০৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খুলনা শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে। ব্যাট হাতে ২৬ রান আর বল হাতে ১ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের জয়ের সাক্ষী হয়েছিলেন সাকিব। দেশের ইতিহাসের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচেই ছিলেন তিনি। এরপর প্রতিনিধিত্ব করেছেন টানা নয় বিশ্বকাপে।
ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম সংস্করণে বাংলাদেশের জার্সিতে ১২৯টি ম্যাচ খেলেছেন সাকিব। যেখানে ১২৭ ইনিংসে ব্যাট করে প্রায় ২৩ গড়ে করেছেন ২৫৫১ রান। যেখানে তিনি ব্যাটিং করেছেন প্রায় ১২১ গড়ে। তার নামের পাশে আছে ১৩টি হাফ সেঞ্চুরি। তাছাড়া বল হাতে শিকার করেছেন ১৪৯ উইকেট।
এইচজেএস