দেশে চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতির মধ্যে ঢাকাসহ সব জেলা-মহানগর ও ওয়ার্ড পর্যায়ে দলীয় নেতাকর্মীদের জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। এসব কর্মসূচি সফল করতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসতে শুরু করেছে দলটির নেতাকর্মীরা। তবে এখন পর্যন্ত দল কিংবা সহযোগী বা ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের দেখা যায়নি।
দেশে চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতির মধ্যে ঢাকাসহ সব জেলা-মহানগর ও ওয়ার্ড পর্যায়ে দলীয় নেতাকর্মীদের জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। এসব কর্মসূচি সফল করতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসতে শুরু করেছে দলটির নেতাকর্মীরা। তবে এখন পর্যন্ত দল কিংবা সহযোগী বা ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের দেখা যায়নি।
রোববার (৪ আগস্ট) সকাল ৯টার দিকে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় গিয়ে দেখা যায়, মাত্র কয়েকজন নেতাকর্মীরা অবস্থান নিয়েছেন। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিতি বাড়ছে। খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে আসতে দেখা গেছে নেতাকর্মীদের।
আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের প্রচার সম্পাদক শফিউল আলম শফিক বলেন, এখন কোটা আন্দোলনের মূল টার্গেট সরকারের পদত্যাগ। তারা প্রমাণ করেছে এই আন্দোলন তাদের হাতে নেই। তাদের দাঁতভাঙা জবাব দিতে আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা প্রস্তুত।
এদিকে এমন পরিস্থিতির মধ্যেও এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (সকাল ১০টা) ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ পদে থাকা শীর্ষ নেতাদের দেখা যায়নি। একই সঙ্গে যুবলীগ, মৎস্যজীবী লীগ, কৃষকলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগের শীর্ষ নেতাদের দেখা যায়নি আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে।
অন্যদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাত থেকে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি বাতিলের গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তবে কর্মসূচি বাতিল করা হয়নি বলে দলটির দপ্তর সূত্রে জানা যায়। তাদের দাবি, ভুয়া প্রেস রিলিজ তৈরি করে নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত করতে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। কর্মসূচি চলবে।
এমএসআই/এমএ