মসিকের ৬ এসি ভাগাভাগি করে নিয়েছেন কর্মকর্তারা

মসিকের ৬ এসি ভাগাভাগি করে নিয়েছেন কর্মকর্তারা

করোনাকালে ময়মনসিংহ নগরীর ব্রহ্মপুত্র কলেজে সিটি কর্পোরেশনের উদ‍্যোগে টিকাকেন্দ্র করা হয়। এতে টিকা গ্রহণকারীদের সেবায় স্থাপন করা হয় ছয়টি শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র (এসি)। কিন্তু টিকা কার্যক্রম শেষে ওই এসিগুলো ভাগাভাগি করে নিজ নিজ বাসায় নিয়ে যান মসিকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। ঘটনাটি সম্প্রতি ফাঁস হওয়ায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে সিটি কর্পোরেশনের ভেতরে-বাইরে।   

করোনাকালে ময়মনসিংহ নগরীর ব্রহ্মপুত্র কলেজে সিটি কর্পোরেশনের উদ‍্যোগে টিকাকেন্দ্র করা হয়। এতে টিকা গ্রহণকারীদের সেবায় স্থাপন করা হয় ছয়টি শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র (এসি)। কিন্তু টিকা কার্যক্রম শেষে ওই এসিগুলো ভাগাভাগি করে নিজ নিজ বাসায় নিয়ে যান মসিকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। ঘটনাটি সম্প্রতি ফাঁস হওয়ায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে সিটি কর্পোরেশনের ভেতরে-বাইরে।   

সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সরেজমিনে ঘটনার বিষয়ে জানতে মসিক ভবনে গেলে বিষয়টি এড়িয়ে যান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। 

তবে ঘটনার সত‍্যতা নিশ্চিত করেছেন মসিকের বিদ‍্যুৎ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জিল্লুর রহমান। তিনি বলেন, করোনাকালে কেনা ছয়টি এসি যেসব কর্মকর্তারা নিয়েছেন, তাদেরকে ডেকে এসিগুলো ফেরত দিতে বলা হয়েছে। 

মসিক সূত্র জানায়, করোনাকালে ব্রহ্মপুত্র কলেজের টিকাকেন্দ্রে স্থাপিত এসিগুলো ভাগাভাগি করে নিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। এর মধ‍্যে রয়েছেন মসিকের স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা ডা. দেবনাথ, মেয়র মো. ইকরামুল হক টিটুর ক‍্যামেরাপার্সন আকাশ ও কালীবাড়ীর জন্মনিয়ন্ত্রণ শাখার কর্মকর্তা সাজু। তবে বাকি তিনজনের নাম পরিচয় এখনো জানা যায়নি। 

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ডা. দেবনাথ বলেন, এসিগুলো কোথায় আছে তা আমার জানা নেই। আমি এসি নেইনি। 

বিষয়ে জানতে একাধিকবার যোগাযোগ করেও মসিক কর্মকর্তা সাজু এবং ক‍্যামেরাপার্সন আকাশের বক্তব্য জানা যায়নি। 

আমান উল্লাহ আকন্দ/আরএআর 

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *