ভালোবাসার টানে মুম্বাই ছেড়ে কলকাতায় এসেছিলাম : নীলাঞ্জনা

ভালোবাসার টানে মুম্বাই ছেড়ে কলকাতায় এসেছিলাম : নীলাঞ্জনা

এই মুহূর্তে প্রযোজক হিসেবে ছোট পর্দায় নিজের প্রভাব বিস্তার করেছেন নীলাঞ্জনা সেনগুপ্ত। তবে কিছু দিন আগে পর্যন্ত যিশু সেনগুপ্তর সঙ্গে তার সম্পর্ককে ঘিরেই বেশি আলোচনা হয়েছে। এই আলোচনার শুরু হয় যখন ইনস্টাগ্রামের পাতায় দেখা যায় নিজের নাম থেকে সেনগুপ্ত পদবিটা সরিয়ে নিয়েছেন তিনি। 

এই মুহূর্তে প্রযোজক হিসেবে ছোট পর্দায় নিজের প্রভাব বিস্তার করেছেন নীলাঞ্জনা সেনগুপ্ত। তবে কিছু দিন আগে পর্যন্ত যিশু সেনগুপ্তর সঙ্গে তার সম্পর্ককে ঘিরেই বেশি আলোচনা হয়েছে। এই আলোচনার শুরু হয় যখন ইনস্টাগ্রামের পাতায় দেখা যায় নিজের নাম থেকে সেনগুপ্ত পদবিটা সরিয়ে নিয়েছেন তিনি। 

যদিও নিজের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে প্রকাশ্যে কোনও কথা বলতেই রাজি নন নীলাঞ্জনা। এখন পুরোপুরি মন দিয়েছেন নিজের প্রযোজনা সংস্থা আর সিরিয়ালের কাজে। তবে এক সময় অভিনেত্রী হিসেবে দর্শকের নজর কেড়েছিলেন। এখন দুই মেয়েকে ঘিরেই তার গোটা পৃথিবী।

তাদের নামেই নিজের নতুন প্রযোজনা সংস্থার নাম দিয়েছেন, “নিন্নি চিন্নি’জ মামাজ প্রোডাকশন।” তবে তার সংসার ভাঙার গুঞ্জন শোনার পর থেকে সেভাবে কোনও কথা বলতে শোনা যায়নি। 

সম্প্রতি একটি পডকাস্টে এসেছিলেন নীলাঞ্জনা। যেখানে নিজের জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে কথা বলেন তিনি। তার বেড়ে ওঠা পুরোটাই মুম্বাইয়ে। সেখানে হিন্দি কাজের মাধ্যমেই তার ক্যারিয়ারের শুরু। একটা সময় চুটিয়ে মডেলিংও করেছেন তিনি। কিন্তু নিজের ক্যারিয়ার, বাড়ি সব ছেড়ে কলকাতায় এসেছিলেন তিনি।

সে কথাই পডকাস্টে স্পষ্ট ভাবে জানালেন নীলাঞ্জনা। তিনি বলেন, ‘প্রথমবার ক্যারিয়ার ছেড়েছিলাম ভালোবাসে। মুম্বাই ছেড়ে কলকাতা চলে এসেছিলাম। তারপর আবারও ফিরে গিয়ে বম্বেতে টেলিভিশন কাজ করার কথা ভাবিনি। যদিও আমার কাছে সে অপশন অবশ্য ছিল। আমি একথা মাকেও বলেছিলাম, মা বললেন, করার দরকার নেই।’ 

তারপর অবশ্য আবারও নিজের প্রযোজনা সংস্থা খুলেছিলেন তিনি। কিন্তু সে সময় মেয়েরা বড় হচ্ছিল সেই সঙ্গে কাজের জন্য স্বামী অর্ধেক সময় শহরে না থাকায় সেভাবে কাজটা আর এগিয়ে যাননি। তবে প্রযোজক হিসেবে সেকেন্ড ইনিংসে বেশ নজর কেড়েছেন নীলাঞ্জনা। তার প্রযোজিত সিরিয়ালগুলি দর্শকের এখন প্রিয়র তালিকায়।

এমআইকে

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *