চেন্নাই তৃতীয় দিনে টাইগার বোলারদের বেশ ভালোভাবেই সামলেছেন দুই শুভমান গিল এবং ঋষভ পান্ত। স্পিনারদের বিপক্ষে গিল ছিলেন একটু বেশিই আগ্রাসী। তার ডাউন দ্যা উইকেটে এসে শট খেলার ব্যাপারটি নজর কেড়েছে। কৌশল বোঝা যায় ম্যাচের ৬৪তম ওভারে। এগিয়ে এসে মেহেদি হাসান মিরাজকে ছয় মারেন। তার আগের ওভারে সাকিব আল হাসানকেও একই কায়দায় চার মারেন।
চেন্নাই তৃতীয় দিনে টাইগার বোলারদের বেশ ভালোভাবেই সামলেছেন দুই শুভমান গিল এবং ঋষভ পান্ত। স্পিনারদের বিপক্ষে গিল ছিলেন একটু বেশিই আগ্রাসী। তার ডাউন দ্যা উইকেটে এসে শট খেলার ব্যাপারটি নজর কেড়েছে। কৌশল বোঝা যায় ম্যাচের ৬৪তম ওভারে। এগিয়ে এসে মেহেদি হাসান মিরাজকে ছয় মারেন। তার আগের ওভারে সাকিব আল হাসানকেও একই কায়দায় চার মারেন।
শুভমান গিল জানিয়েছেন, স্পিনারদের বিরুদ্ধে পায়ের নড়াচড়া আগের চেয়েও ভাল হয়েছে তার। চেন্নাইয়ে দিনের খেলা শেষে স্পিনারদের সামলানোর এই বিশেষ কৌশল নিয়েই কথা বলেছেন গিল। জানালেন, ভারতে স্পিন সহায়ক পিচে ভালো করার টোটকা।
টাইগার স্পিনারদের সামলানো নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে আজ গিল বলেন, ‘আসলে এটি আমি অনেক ছোটবেলা থেকেই অনুশীলন করতাম। আমি সবসময় কিছুটা লম্বা ছিলাম। ফলে আমার জন্য পায়ের কাজ করাটা সহজ ব্যাপার ছিল। মাঠের চারদিকে শট খেলতে পারতাম। বাতাসে উড়িয়ে ছক্কা মারার ব্যাপারটা আমার মধ্যে একটু পরে এসেছে, যখন আমার শক্তি বাড়ল তখন।’
গিল নিজের কৌশল বললেন এরপরেই ‘শুরুর দিকে আমার অনুশীলনে বিশেষ করে স্পিনারদের ক্ষেত্রে এগিয়ে এসে খেলতে চাইতাম। কারণ এভাবে খেললে এরকম উইকেটে বোলারদের মানিয়ে নেওয়াটা কঠিন হয়ে পড়ে।’
তবে দলের প্রয়োজনে স্পিন-পেস সব ক্ষেত্রেই প্রস্তুত গিল। স্পিনের বিপক্ষে বেশি সাবলীল কিনা এমন প্রশ্নে নেতিবাচক উত্তর দিয়ে গিল বললেন, সিরিজের আগে আমি অনুশীলন করেছি ভালোভাবে। আমার নিজস্ব প্ল্যান ছিল, আমি চেষ্টা করেছি সেগুলো কাজে লাগাতে। এখানে ভালো ডিফেন্স থাকার পাশাপাশি রান করার সুযোগ পেলেও তা হাতছাড়া করা যাবে না।’
রান পেয়ে অবশ্য খুশি গিল, ‘অবশ্যই যেকোনো দলের বিপক্ষে রান পাওয়াটাই অনেক বেশি আত্মবিশ্বাস যোগায়। এটি নিয়েই আমি কাজ করেছি এতদিন। রান পেলে নিজের মধ্যে অনেক তৃপ্তি পাওয়া যায়।’
এসএইচ/জেএ