চলতি মাসেই বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। সব ঠিক থাকলে ২৭ ডিসেম্বর থেকে মাঠে গড়াবে বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় আসর। কিন্তু এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত নয় দলগুলো। অনেকেই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে জমা করতে পারেননি এন্ট্রি ফি। যে কারণে আলোচনায় আছে বিপিএলের ৭ দল।
চলতি মাসেই বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। সব ঠিক থাকলে ২৭ ডিসেম্বর থেকে মাঠে গড়াবে বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় আসর। কিন্তু এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত নয় দলগুলো। অনেকেই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে জমা করতে পারেননি এন্ট্রি ফি। যে কারণে আলোচনায় আছে বিপিএলের ৭ দল।
প্রতিনিয়ত গুঞ্জন বাড়ছে দলগুলোকে নিয়ে। আছে সংশয় আর নানা প্রশ্ন। আজ শনিবার বিসিবি সভাপতির সঙ্গে এসব বিয়ষ নিয়েই বৈঠক করেছেন ফ্যাঞ্চাইজিগুলোর কর্মকর্তারা। গুরুত্বপূর্ণ এই বৈঠক শেষেও অবশ্য খুব জোরালো কোনো বার্তা আসেনি। তবে আশ্বাসের কথা ঠিকই শোনালেন ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি।
পরে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘ফ্র্যাঞ্চাইজির ব্যাপারটা ৯৫ শতাংশ ঠিক হয়েছে। আপনি জানেন যে আমরা খুব কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে গিয়েছি সর্বশেষ দুই মাস। আমরা এখনও সেখান থেকে খুব একটা ঘুরে দাঁড়াতে পারিনি। তাই সেই চ্যালেঞ্জটা এখনও আছে।’
তবে সব ঠিক না থাকলেও ১৪ তারিখেই ড্রাফট আয়োজনে আশাবাদী তিনি, ‘আমি বলবো না যে সব ঠিক হয়ে গেছে। এখনও কিছু পেমেন্ট বাকি আছে। আমরা বারে বারে সময় বাড়িয়েছি। আমাদের ড্রাফট যেহেতু ১৪ তারিখে। আমরা এখনও পর্যন্ত সেটাই রেখেছি। ওইদিনই আয়োজন করতে চাই। তার আগে আশা করি সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে আশা করছি।’
ক্রিকেটারদের রিটেইন বিষয় নিয়ে বিসিবি সভাপতি বলেছেন, ‘আমাদের রিটেনশনের ব্যাপারটা ভালোভাবে কার্যকর হতো যদি সাতটি দলই থাকত। যেহেতু সাতটি দল নেই। চারটি দল আছে এবং তিনটি দল নতুন এসেছে। যারা আছে তাদের এবং যারা আসবে তাদের দুই পক্ষের সামঞ্জস্যের জন্য কিছু মানিয়ে নিতে হয়। সেখানে আমরা একটি পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছি। আমরা লম্বা সময় ধরে মিটিং করেছি। এরা আমাদের পার্টনার। তারা খুব ভালো কাজ করছে। তারা আমাদের সঙ্গে হাতে হাতে কাজ করতে চায়।’
এসএইচ/জেএ