অন্তর্বর্তী সরকারের বস্ত্র ও পাট এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, গত ১৫ বছরে যে সরকার ছিল তারা পুরো সিস্টেম দুর্নীতিগ্রস্ত করে ফেলেছে। আমি দুটি মন্ত্রণালয়ে আছি। এই দুটি জায়গায় সাগর নয়, হয়েছে প্রশান্ত মহাসাগর চুরি। এই অবস্থা থেকে বের হয়ে আসা খুবই ডিফিকাল্ট। কোনো ডিপার্টমেন্ট নেই, কোনো সিস্টেম নেই যে দুর্নীতিগ্রস্ত করা হয়নি। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় তো শেষ করে ফেলা হয়েছে। অলমোস্ট ফিনিশ।
অন্তর্বর্তী সরকারের বস্ত্র ও পাট এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, গত ১৫ বছরে যে সরকার ছিল তারা পুরো সিস্টেম দুর্নীতিগ্রস্ত করে ফেলেছে। আমি দুটি মন্ত্রণালয়ে আছি। এই দুটি জায়গায় সাগর নয়, হয়েছে প্রশান্ত মহাসাগর চুরি। এই অবস্থা থেকে বের হয়ে আসা খুবই ডিফিকাল্ট। কোনো ডিপার্টমেন্ট নেই, কোনো সিস্টেম নেই যে দুর্নীতিগ্রস্ত করা হয়নি। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় তো শেষ করে ফেলা হয়েছে। অলমোস্ট ফিনিশ।
রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) দুই দিনের সফরে বরিশালে এসে মেরিন একাডেমি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে একাডেমির প্যারেড গ্রাউন্ডে অভিবাদন গ্রহণ শেষে বৃক্ষ রোপণ করেন তিনি।
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, যে অবস্থায় রয়েছে সেখান থেকে উত্তরণে আমরা চেষ্টা করছি। এটা ২-৩ বছরে ঠিক করা সম্ভব না। সরকারি পাটকল একটাও চলছে না, আমরা চেষ্টা করছি সেগুলো লিজ দিয়ে চালু করার।
বাংলাদেশের মেরিনদের আন্তর্জাতিক অঙ্গনে গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে দুবাই ও সিঙ্গাপুর অ্যাম্বাসিতে নতুন দুটি পদ সৃষ্টি করার সিদ্ধান্ত হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালায়ে কিছু কিছু প্রজেক্ট আছে, অনেকে জানেই না কেন হয়েছে এই প্রজেক্ট।
সবাইকে আইন মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে সাখাওয়াত হোসেন বলেন, আমি মনে করি আইনভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অ্যাকশন নেওয়া উচিত। আমাদের পাহাড়ি অঞ্চলে সব সময় সমস্যা ছিল। সেখানে বাঙালি অবাঙালি বাদে আরও ১৩-১৪টি কমিউনিটি আছে। সৌহার্দ্য বজায় রাখতে হলে অপাহাড়ি যারা আছে তাদের বুঝতে হবে পাহাড়িদের দুঃখ-বেদনা। স্থানীয়ভাবে এই সৌহার্দ্য বাড়াতে হবে। কেউ যাতে ইন্ধন যোগাতে না পারে সেদিকে আমাদের সকলকে খেয়াল রাখতে হবে। সম্প্রীতি বজায় না রাখলে সবারই ক্ষতি। একই সঙ্গে কোনো ধরনের মব অ্যাটাক সহ্য করা হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
এ সময় মেরিন একাডেমি, স্থানীয় প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সৈয়দ মেহেদী হাসান/আরএআর