ফুটবলাঙ্গনে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। ফেডারেশনের কমিটিতে আসার জন্য চলছে নানা অঙ্ক-সমীকরণ। সেই সময় আজ সন্ধ্যায় আকস্মিক খবর বাফুফে নির্বাহী সদস্য নুরুল ইসলাম নুরু আর নেই। মাত্র ৪৯ বছর বয়সে স্ত্রী,দুই ছেলে, এক কন্যাকে রেখে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই ক্রীড়া সংগঠক।
ফুটবলাঙ্গনে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। ফেডারেশনের কমিটিতে আসার জন্য চলছে নানা অঙ্ক-সমীকরণ। সেই সময় আজ সন্ধ্যায় আকস্মিক খবর বাফুফে নির্বাহী সদস্য নুরুল ইসলাম নুরু আর নেই। মাত্র ৪৯ বছর বয়সে স্ত্রী,দুই ছেলে, এক কন্যাকে রেখে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই ক্রীড়া সংগঠক।
২০২০ সালের নির্বাচনে প্রথম বারের মতো বাফুফে নির্বাচনে সদস্য নির্বাচিত হন। বাফুফের অনেক কর্মকান্ডেই বেশ সক্রিয় ছিলেন নুরু। বিশেষ করে নারী ফুটবলের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা ছিল বেশি। সবার সঙ্গেই হাসিমুখে কথা বলতেন। নুরুর আকস্মিক প্রয়াণে হতভম্ব বাফুফের আরেক নির্বাহী সদস্য জাকির হোসেন চৌধুরি, ‘নুরু ভাই নেই এটা কোনো ভাবেই বিশ্বাস হচ্ছে না। কিছু দিন আগে শুনেছিলাম ডেঙ্গুতে অসুস্থ। এভাবে এত দ্রুত চলে যাবেন কল্পনাও করিনি।’
২০১৬ সালে বাফুফে সভাপতি পদে মনোনয়ন কিনে আলোচনায় আসেন নুরু। ঐ নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত তিনি আরেক সভাপতি প্রার্থী কামরুল আশরাফ পোটনকে সমর্থন দেন। ২০২০ সালে নির্বাচনে অবশ্য তিনি কাজী সালাউদ্দিনের প্যানেলে ছিলেন। তিনি পঞ্চম সর্বাধিক ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। জুনিয়র বিভাগের দল টঙ্গী ক্রীড়া চক্র, নারী লিগে সিরাজ স্মৃতি সংঘ দলের অন্যতম প্রধান ছিলেন নুরু।
নুরু টঙ্গীর কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে আর ফুটবল ফেডারেশনে তাকে দেখা যায়নি। আসন্ন নির্বাচনেও তিনি অংশগ্রহণ করেননি। নুরুল অকাল মৃত্যুতে বাফুফে গভীর শোক প্রকাশ করেছে।
এজেড/জেএ