রাজধানীর বাড্ডা থানার পূর্বাঞ্চল এলাকার একটি ফার্নিচার কারখানা থেকে আমেনা আক্তার (৩২) নামে এক নারীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনার পর থেকে তার স্বামী মিন্টু পলাতক। পুলিশের ধারণা, পারিবারিক কলহের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তার স্বামী।
রাজধানীর বাড্ডা থানার পূর্বাঞ্চল এলাকার একটি ফার্নিচার কারখানা থেকে আমেনা আক্তার (৩২) নামে এক নারীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনার পর থেকে তার স্বামী মিন্টু পলাতক। পুলিশের ধারণা, পারিবারিক কলহের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তার স্বামী।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) মর্গে পাঠায় পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম। তিনি বলেন, রোববার রাত আটটা থেকে সাড়ে দশটার মধ্যে যেকোনো সময় তার স্বামী মিন্টু ফার্নিচার কারখানার ভেতর নিয়ে তাকে গলাকেটে হত্যা করে পালিয়ে যায়। সে ওই ফার্নিচার কারখানায় কাজ করতো। খবর পেয়ে আমরা তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠিয়েছি।
ওসি আরো বলেন, ঘটনার পর থেকে ওই নারীর স্বামী মিন্টু পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেপ্তার করতে পারলেই ঘটনার আসল রহস্য জানা যাবে। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি পারিবারিক কলহের জেরে সে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। আমেনা আক্তার দুই সন্তানের জননী ছিল। তার বাড়ি ভোলা জেলার সদর থানা এলাকায়। সে ওই এলাকার আবু মিয়ার মেয়ে।
এসএএ/জেডএস