বিভিন্ন অভিযোগ ও সরকার পতনের পর থেকে ইউনিয়ন পরিষদে অনুপস্থিতির কারণে বাংলাবান্ধা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কুদরত ই খুদা মিলনকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। একই সঙ্গে স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন, ২০০৯-এর ৩৪ ধারা অনুযায়ী কেন তাকে পদ থেকে চূড়ান্তভাবে অপসারণ করা হবে না তার কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।
বিভিন্ন অভিযোগ ও সরকার পতনের পর থেকে ইউনিয়ন পরিষদে অনুপস্থিতির কারণে বাংলাবান্ধা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কুদরত ই খুদা মিলনকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। একই সঙ্গে স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন, ২০০৯-এর ৩৪ ধারা অনুযায়ী কেন তাকে পদ থেকে চূড়ান্তভাবে অপসারণ করা হবে না তার কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বুধবার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-সচিব ড.মাসুরা বেগম স্বাক্ষরিত কারণ দর্শানোর এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ওই ইউপি চেয়ারম্যানকে সাময়িক বরখাস্ত করেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কুদরত-ই-খুদা মিলনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ, জমি জবর দখল, শ্রমিক নিয়োগ বাণিজ্য, চাঁদাবাজি ও গত ৫ আগস্টের পর থেকে কার্যালয়ে অনুপস্থিতির অভিযোগের বিষয়ে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসকের প্রতিবেদনের মোতাবেক স্থানীয় সরকার ৭৮০ সংখ্যক প্রজ্ঞাপন মূলে জনস্বার্থে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন, ২০০৯-এর ৩৪ ধারা অনুযায়ী কেন আপনার পদ হতে চূড়ান্তভাবে অপসারণ করা হবে না তার জবাব পত্র প্রাপ্তির ১০ কার্যদিবসের মধ্যে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার বিভাগে প্রেরণ নিশ্চিতকরণের জন্য নির্দেশক্রমে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
এ বিষয়ে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক সাবেত আলী বাংলাবান্ধা ইউপি চেয়ারম্যান কুদরত ই খুদা মিলনকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এসকে দোয়েল/এসকেডি