প্রায় অসম্ভব একটি লক্ষ্য, ভারতের দেওয়া ৫১৫ বা এরচেয়েও বেশি রানের লক্ষ্য বাংলাদেশ এর আগে তিনবার পেয়েছিল। সব মিলিয়ে চতুর্থ ইনিংসে নবমবার ৫০০ রানের বেশি লক্ষ্য পেল বাংলাদেশ। সবগুলো ম্যাচই হেরেছে বাংলাদেশ। চারশো’র বেশি লক্ষ্য পেয়েছিল ২০ বার, যেখানে টাইগাররা একটি ড্র বাদে বাকি ম্যাচগুলোতে হেরেছে। এরই মাঝে আবার চেন্নাই টেস্টে ১৫৮ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বসেছে টাইগাররা, তবে এখনও কি জয়ের আশা উঁকি দিচ্ছে ব্যাটিং কোচ ডেভিড হেম্পের মনে!
প্রায় অসম্ভব একটি লক্ষ্য, ভারতের দেওয়া ৫১৫ বা এরচেয়েও বেশি রানের লক্ষ্য বাংলাদেশ এর আগে তিনবার পেয়েছিল। সব মিলিয়ে চতুর্থ ইনিংসে নবমবার ৫০০ রানের বেশি লক্ষ্য পেল বাংলাদেশ। সবগুলো ম্যাচই হেরেছে বাংলাদেশ। চারশো’র বেশি লক্ষ্য পেয়েছিল ২০ বার, যেখানে টাইগাররা একটি ড্র বাদে বাকি ম্যাচগুলোতে হেরেছে। এরই মাঝে আবার চেন্নাই টেস্টে ১৫৮ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বসেছে টাইগাররা, তবে এখনও কি জয়ের আশা উঁকি দিচ্ছে ব্যাটিং কোচ ডেভিড হেম্পের মনে!
টেস্টে চতুর্থ ইনিংসে বাংলাদেশ সর্বোচ্চ ২১৫ রান তাড়া করে জিতেছে ২০০৯ সালে গ্রেনাডায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। অথচ চেন্নাই টেস্টে ৬ উইকেট হাতে থাকা বাংলাদেশের দরকার আরও ৩৫৭ রান। নাজমুল হোসেন শান্ত ৫১ এবং সাকিব আল হাসান ৫ রানে অপরাজিত থেকে আজ (রোববার) চতুর্থ দিনের ব্যাটিংয়ে নামবেন।
ব্যাটিংয়ের জন্য উইকেট এখনও ভালো আছে উল্লেখ করে বাংলাদেশের ব্যাটি কোচ হেম্প বলেন, ‘আসলে শুরুর দিকে ভারতের ১৪০ (আসলে ১৪৪) রানের মধ্যে ৬ উইকেট চলে গিয়েছিল। ভালো সেশন ছিল সেটি। প্রথম ইনিংসে ময়েশ্চার ছিল উইকেটে, বোলাররা সাহায্য পেয়েছে। এর ফলে বোঝা যায় আমাদের স্কিল ভালো পর্যায়ে আছে। তবে আমাদের ব্যাটিংয়ের দিকে তাকালে বোঝা যাবে যে আমাদের কিছু জায়গায় ঘাটতি রয়েছে। এসব ক্ষেত্রে আমাদের আরও ভালো হওয়ার সুযোগ রয়েছে এবং আরও ভালো হতে হবে।’
ভারতের লক্ষ্য পেরোনোর সুযোগ আছে বলেও পরোক্ষভাবে বললেন হেম্প, ‘আরও উন্নতি করতে হবে, এগিয়ে যেতে হবে দল হিসেবে। বোলিং হোক আর ব্যাটিং হোক। উইকেট এখনও ভালো ব্যাটিং উইকেট রয়েছে বলে আমার মনে হয়। কালও ভালো থাকবে আশা করছি। ৩৬০ রান (আসলে ৩৫৭) দরকার মনে হয়, দেখা যাক কাল কী হয়।’
দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশের দুই ওপেনার ৩০ পেরিয়েও সেটিকে বড় করতে পারেননি। এ ছাড়া টপঅর্ডারে টানা চার বাঁ-হাতি ব্যাটার থাকায় ব্যাটিংয়ে আশানুরূপ কিছু না হওয়ার পেছনে দায় আছে কি না তাও জানতে চাওয়া হয় হেম্পের সংবাদ সম্মেলনে। জবাবে তিনি বলেন, ‘এখানে কিছুটা হ্যাঁ-না বলতে হবে আমাকে। ওয়ানডে ক্রিকেটে হয়তো ডানহাতি-বাঁহাতি কম্বিনেশন বেশি দেখা যায়। তবে আমার মনে হয় এটা আমাদের জন্য খুব বড় কোনো সমস্যা নয়।’
এসএইচ/এএইচএস