বাঁচা-মরার ম্যাচে বাংলাদেশের ছোট পুঁজি

বাঁচা-মরার ম্যাচে বাংলাদেশের ছোট পুঁজি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টিকে থাকার লড়াইয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আগে ব্যাটিং করেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। তবে ভালো শুরুর পরও বড় পুঁজি পায়নি। নির্ধারিত ওভারে ৮ উইকেটে টাইগ্রেসদের সংগ্রহ ১০৩ রান। বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৯ রান করেছেন অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টিকে থাকার লড়াইয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আগে ব্যাটিং করেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। তবে ভালো শুরুর পরও বড় পুঁজি পায়নি। নির্ধারিত ওভারে ৮ উইকেটে টাইগ্রেসদের সংগ্রহ ১০৩ রান। বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৯ রান করেছেন অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি।

এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আসর বাংলাদেশের মেয়েরা শুরু করেছিল জয় দিয়ে। স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে পাওয়া সেই জয় ছিল ১০ বছর পর এই ফরম্যাটের বিশ্ব আসরে প্রথম জয়। এরপর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের আশা দেখিয়েও দ্বিতীয় ম্যাচে তারা হেরে যায়। টুর্নামেন্টে টিকে থাকতে হলে আজকের ম্যাচে জয়ের বিকল্প নেই জ্যোতির দলের। তবে ছোট পুঁজিকে যথেষ্ট প্রমাণ করতে দারুণ কিছু করতে হবে বোলারদের। 

শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে এদিন শুরুটা দেখেশুনে করেন দুই বাংলাদেশি ওপেনার সাথী রানি ও দিলারা আক্তার। দলীয় ১৯ রানের মাথায় সুইপ শট খেলতে গিয়ে মিস করে যান সাথী (৯), এ সময় তার পা বাইরে দেখে স্টাম্প ভেঙে দেন ক্যারিবীয় উইকেটরক্ষক। একই বোলার কারিশমা রামহারাকের বলে বোল্ড হয়ে যান আরেক ওপেনার দিলারাও (১৯)। সেই ধাক্কা সামলে অধিনায়ক জ্যোতি ও সোবহানা মোস্তারি জুটি বাধেন।

সোবহানার (১৬) বিদায়ে ভাঙে ৪০ রানের সেই জুটি। এরপর আসা-যাওয়ার মিছিলে ক্রমান্বয়ে যোগ দেন তাজ নাহার (১), স্বর্ণ আক্তার (০) ও রিতু মনিরা (১০)। এই বিশ্বকাপ দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হওয়া তাজ তিনটি ম্যাচেই চূড়ান্ত ব্যর্থতার পরিচয় দিলেন। অথচ ঘরোয়াতে ভালো ব্যাটিংয়ের সুবাদে তিনি বিশ্বকাপে ডাক পান। সতীর্থদের বিদায়ী মিছিলের অপর প্রান্তে অটল ছিলেন জ্যোতি। ফলে তার ৩৯ রান ছাড়া আর কেউই বলার মতো রান পায়নি।

ম্যাচটিতে অবশ্য একটি কীর্তি গড়েছেন এই টাইগ্রেস অধিনায়ক। প্রথম কোনো বাংলাদেশি ব্যাটার হিসেবে তিনি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ২০০০ রানের মাইলফলক ছুঁয়েছেন।

ক্যারিবীয় মেয়েদের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন কারিশমা রামহারাক। এ ছাড়া অ্যাফি ফ্লেচার ২টি শিকার ধরেন।

এএইচএস

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *