বিজয়া শোভাযাত্রা ও প্রতিমা বিসর্জনের মাধ্যমে রোববার (১৩ অক্টোবর) শেষ হতে যাচ্ছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। এ উপলক্ষ্যে নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
বিজয়া শোভাযাত্রা ও প্রতিমা বিসর্জনের মাধ্যমে রোববার (১৩ অক্টোবর) শেষ হতে যাচ্ছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। এ উপলক্ষ্যে নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
নিরাপত্তা নিশ্চিতে সড়কে থাকবে ট্রাফিক পুলিশ। ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির থেকে বিজয়া শোভাযাত্রা ও প্রতিমা বিসর্জন পর্যন্ত ডগ স্কোয়াড, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, ক্রাইম সিন টিম ও সোয়াট দল সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকবে।
ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, বিজয়া শোভাযাত্রা ও প্রতিমা বিসর্জন অনুষ্ঠান উৎসবমুখর ও নির্বিঘ্ন করার লক্ষ্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ বিস্তারিত নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।
বিসর্জন শোভাযাত্রার সম্ভাব্য রুট
ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির হতে বের হয়ে পলাশী মোড়-জগন্নাথ হল-কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার-দোয়েল চত্বর-হাইকোর্ট বটতলা-সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল-পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স-নগর ভবন-গোলাপশাহ মাজার-বঙ্গবন্ধু স্কয়ার-গুলিস্থান-নবাবপুর লেভেল ক্রসিং-নবাবপুর রোড-মানসি হল ক্রসিং-রথখোলার মোড়-রায়সাহেব বাজার মোড়-শাঁখারীবাজার-জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়-সদরঘাট বাটা ক্রসিং-পাটুয়াটুলি মোড়/সদরঘাট টার্মিনাল মোড় হয়ে ওয়াইজঘাট গিয়ে শেষ হবে।
বিজয়া শোভাযাত্রা ও প্রতিমা বিসর্জন উপলক্ষ্যে স্বাভাবিক নিরাপত্তার পাশাপাশি ট্রাফিক পুলিশ ও মোতায়েন থাকবে।
ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির, পলাশী মোড় ও বাহাদুর শাহ পার্ক এলাকায় তিনটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপন করা হয়েছে। পলাশীর মোড়, রায় সাহেব বাজার ও ওয়াইজঘাটে স্থাপন করা হয়েছে তিনটি ওয়াচ টাওয়ার।
এছাড়া ডগ স্কোয়াড, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, ক্রাইম সিন টিম ও সোয়াট দল সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকবে। নির্ধারিত সময় ও রুট অনুসরণ করার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি বিশেষ অনুরোধ জানিয়েছে ডিএমপি।
জেইউ/পিএইচ