পলিথিন বন্ধে অধিদপ্তর-ম্যাজিস্ট্রেট মিলে টিম হচ্ছে

পলিথিন বন্ধে অধিদপ্তর-ম্যাজিস্ট্রেট মিলে টিম হচ্ছে

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেছেন, ১ নভেম্বর থেকে পলিথিন শপিং ব্যাগের উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হবে। পরিবেশ অধিদপ্তর, ভোক্তা অধিদপ্তর, খাদ্য অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেট মিলে টিম গঠন করা হবে। জনগণের সহযোগিতায় সরকার পলিথিনের উৎপাদন, বিপণন ও ব্যবহার বন্ধ করবে। পলিথিন শপিং ব্যাগ পুরোপুরি বন্ধ করতে হলে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের পরিবেশবান্ধব ব্যাগ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেছেন, ১ নভেম্বর থেকে পলিথিন শপিং ব্যাগের উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হবে। পরিবেশ অধিদপ্তর, ভোক্তা অধিদপ্তর, খাদ্য অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেট মিলে টিম গঠন করা হবে। জনগণের সহযোগিতায় সরকার পলিথিনের উৎপাদন, বিপণন ও ব্যবহার বন্ধ করবে। পলিথিন শপিং ব্যাগ পুরোপুরি বন্ধ করতে হলে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের পরিবেশবান্ধব ব্যাগ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

শনিবার (৫ অক্টোবর) নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন শপিং ব্যাগ বন্ধকরণে রাজধানীর শান্তিনগর বাজার কমিটি ও ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যদের সঙ্গে সমিতির অফিস কক্ষে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

পরিবেশ সচিব বলেন, গত ২২ বছর ধরে আইন অমান্য করে পলিথিন ব্যবহার চলছে, যা সঠিক নয়। পলিথিনের কারণে ক্যান্সার ও লিভারসহ অন্যান্য অসুখের ঝুঁকি বাড়ছে। জনস্বাস্থ্য এবং জনস্বার্থ রক্ষায় পলিথিন নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত সবাইকে প্রতিপালন করতে হবে। সচিব বলেন, পলিথিনের ব্যবহার দেশের পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি এবং এর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মুক্ত থাকতে হলে সরকারি বিধিনিষেধ কঠোরভাবে মানতে হবে। বিক্রেতা ও ক্রেতাদের উভয়কে নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যবহার থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান তিনি।

শান্তিনগর বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মুজিবুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) ড. ফাহমিদা খানম, উপসচিব সিদ্ধার্থ শংকর কুন্ডু, পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন এবং বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক লোকমান হোসেন ফকির প্রমুখ।

সভা শেষে সচিব ও বাজার কমিটির নেতারা শান্তিনগর বাজারের বিভিন্ন দোকান পরিদর্শন করেন এবং বিকল্প পরিবেশবান্ধব ব্যাগের ব্যবহার বাড়ানোর জন্য ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করেন। 

এসএইচআর/জেডএস 

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *