নোবিপ্রবির নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল

নোবিপ্রবির নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) উপাচার্য পদে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল। বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনক্রমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা থেকে এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) উপাচার্য পদে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল। বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনক্রমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা থেকে এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনক্রমে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০১-এর ধারা ১০ (১) অনুযায়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল, অ্যাপ্লায়েড কেমিস্ট্রি অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-কে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে নিম্নোক্ত শর্তে নিয়োগ করা হলো।

শর্তগুলো হলো- উপাচার্য হিসেবে তার নিয়োগের মেয়াদ যোগদানের তারিখ হতে ৪ (চার) বছর হবে; উপাচার্য পদে তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতাদি পাবেন; তিনি বিধি অনুযায়ী উপাচার্য পদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন; তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও আচার্য প্রয়োজনে যেকোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।

নোবিপ্রবির প্রশাসনিক ও আর্থিক দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে বলেন, রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোছা. রোখছানা বেগমের স্বাক্ষরিত আদেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ্লায়েড কেমিস্ট্রি অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল মহোদয়কে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আমরা চাই ছাত্র-শিক্ষকের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অনেক দূর এগিয়ে যাক।

প্রসঙ্গত, গত ৭ আগস্ট থেকে উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার, ট্রেজারার ও বিভিন্ন প্রশাসনিক কর্মকর্তার পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলনে নামেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা। দাবির মুখে একে একে সবাই পদত্যাগ করেন। তবে রেজিস্ট্রারকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে ওএসডি করা হয়।

হাসিব আল আমিন/এমজেইউ 

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *