দেশকে ধ্বংস করে থামেননি তিনি, সীমান্ত দিয়ে চট করে ঢুকে পড়তে চান

দেশকে ধ্বংস করে থামেননি তিনি, সীমান্ত দিয়ে চট করে ঢুকে পড়তে চান

বাংলাদেশ খেলাফতে মজলিসের মহাসচিব মামুনুল হক বলেছেন, বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে কেউ যদি অপশক্তি ব্যবহার করতে চায় আমরা তাকে প্রতিহত করতে প্রস্তুত। আমরা একাত্তর সালে মুক্ত ও স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছিলাম। বাংলাদেশের হাজার বছরের চিন্তা-চেতনাকে নষ্ট করে স্বৈরাচারের রাজত্ব কায়েম করেছিল। ভিনদেশি অপশক্তির মাধ্যমে তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে ধ্বংস করেছিল।

বাংলাদেশ খেলাফতে মজলিসের মহাসচিব মামুনুল হক বলেছেন, বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে কেউ যদি অপশক্তি ব্যবহার করতে চায় আমরা তাকে প্রতিহত করতে প্রস্তুত। আমরা একাত্তর সালে মুক্ত ও স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছিলাম। বাংলাদেশের হাজার বছরের চিন্তা-চেতনাকে নষ্ট করে স্বৈরাচারের রাজত্ব কায়েম করেছিল। ভিনদেশি অপশক্তির মাধ্যমে তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে ধ্বংস করেছিল।

‘দেশকে ধ্বংস করে এখনো থামেননি তিনি। সীমান্তের আশপাশে আছেন, চট করে ঢুকে পড়তে চান। শেখ হাসিনা বাংলাদেশে প্রতিশোধের রাজনীতি করেছেন। তার বিশ্বাস ছিল এ দেশের মানুষ তার বাবাকে অযথা হত্যা করেছে। এ কারণে তিনি বাংলাদেশের মানুষের ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন।’

রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে নীলফামারী পৌর বড়মাঠে নৈরাজ্য প্রতিরোধ ও শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাংলাদেশ খেলাফতে মজলিসের আয়োজনে এক মহাসমাবেশে এসব বলেন তিনি।

মামুনুল হক বলেন, ‘তিনি (শেখ হাসিনা) এজন্যই বাংলাদেশে ছিলেন, যারা তার বাবাকে হত্যা করেছেন, তার প্রতিশোধ নিতে। তিনি দেশটাকে তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিণত করেছেন। বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্রের পরিবর্তে নষ্ট রাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টা চালিয়েছেন। তিনি ভাগ করো আর শাসন করো নীতি প্রয়োগ করে এ দেশের মানুষকে কখনো ঐক্যবদ্ধ হতে দেননি। তার ইচ্ছামতো যাকে ইচ্ছা মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে দেয়া হতো, যাকে ইচ্ছা রাজাকার বানিয়ে দেয়া হতো। অবশেষে বাংলাদেশের চার কোটি ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতন হয়েছে, তিনি দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন। দেশের সন্তানেরা বৈষম্যহীন সুন্দর এক বাংলাদেশ আমাদের উপহার দিয়েছেন।’

মহাসমাবেশে বাংলাদেশ খেলাফতে মজলিসের নীলফামারী জেলা শাখার সভাপতি হাফেজ মাওলানা গোলাম রব্বানীর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দীন আহমেদ, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতউল্লাহ আমীন, সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ মাওলানা এনামুল হক মূসা প্রমুখ।

শরিফুল ইসলাম/পিএইচ

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *