যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে গত দুই দিনে ৫৯৩ টন কাঁচামরিচ ভারত থেকে আমদানি করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বিকেল পর্যন্ত ভারত থেকে আমদানি করা হয় ১০ টন ৯৫৬ কেজি কাঁচামরিচ। এর আগে গতকাল সোমবার এসেছে ৫৮১ টন ৯৭০ কেজি। এ নিয়ে গত দুদিনে ৫৯৩ টন কাঁচামরিচ আমদানি হয়েছে।
যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে গত দুই দিনে ৫৯৩ টন কাঁচামরিচ ভারত থেকে আমদানি করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বিকেল পর্যন্ত ভারত থেকে আমদানি করা হয় ১০ টন ৯৫৬ কেজি কাঁচামরিচ। এর আগে গতকাল সোমবার এসেছে ৫৮১ টন ৯৭০ কেজি। এ নিয়ে গত দুদিনে ৫৯৩ টন কাঁচামরিচ আমদানি হয়েছে।
বেনাপোল দিয়ে কাঁচামরিচ আমদানি হওয়ায় বন্দরের বিভিন্ন মহলে দেখা দিয়েছে স্বস্তির নিশ্বাস। বেশ কিছুদিন ধরেই দেশে কাঁচামরিচের দাম আকাশছোঁয়া। তাই চাহিদা অনুযায়ী জোগান ঠিক রাখতে মরিচ আমদানি করা হচ্ছে। সাধারণ মানুষের আশা, আমদানির ফলে এবার মরিচের দাম কমবে।
বর্তমানে বাজারে ৫০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে কাঁচামরিচ। দেশে অস্থিতিশীল বাজার যখন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সে মুহূর্তে মরিচের আমদানি করা হয়েছে। দুর্গাপূজার কারণে বেনাপোল বন্দর বন্ধ ছিল গত পাঁচ দিন। গতকাল সোমবার বন্দর খুলে যাওয়ায় একদিনেই ভারত থেকে এসেছে ৫৮২ টন মরিচ। গতকালই ৫০টি ট্রাকে আসা মরিচবোঝাই ট্রাকগুলো খালাস করে নিয়ে গেছেন আমদানিকারকরা।
বেনাপোল কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, দেশের ২৮ আমদানিকারক সোমবার দুই কোটি ৩৪ লাখ টাকা মূল্যে ভারত থেকে কাঁচামরিচ আমদানি করেন। প্রতি টনের আমদানি মূল্য ৬০ হাজার টাকা। আমদানি শুল্ক প্রায় ৩৬ হাজার টাকা।
বেনাপোল চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান বলেন, মঙ্গলবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত তিনটি ভারতীয় গাড়িতে প্রায় ১১ টন কাঁচামরিচ বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করেছে। শুল্ককর পরিশোধ করে সন্ধ্যার আগেই মরিচবোঝাই গাড়ি বন্দর এলাকা ত্যাগ করে।
এ্যান্টনি দাস অপু/পিএইচ