বাংলাদেশ ঘরের মাঠে যতগুলো আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে তার বেশিরভাগই হয় মিরপুরের শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামে। এমনকি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) মতো গ্ল্যামারাস আসরগুলোও মিরপুর কেন্দ্রিক হয়। সবমিলিয়ে দেশের প্রথম সারির ক্রিকেটাররা বেশির ভাগ হোম ম্যাচই খেলেন হোম অব ক্রিকেট খ্যাত এই স্টেডিয়ামে।
বাংলাদেশ ঘরের মাঠে যতগুলো আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে তার বেশিরভাগই হয় মিরপুরের শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামে। এমনকি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) মতো গ্ল্যামারাস আসরগুলোও মিরপুর কেন্দ্রিক হয়। সবমিলিয়ে দেশের প্রথম সারির ক্রিকেটাররা বেশির ভাগ হোম ম্যাচই খেলেন হোম অব ক্রিকেট খ্যাত এই স্টেডিয়ামে।
যেই মিরপুরে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলে বাংলাদেশে সেখানকার উইকেটই সবচেয়ে বেশি সমালোচিত। এই মাঠে রান তুলতে রীতিমতো যুদ্ধ করতে ব্যাটারদের। আধুনিক টি-টোয়েন্টিতে ২০০ রান এখন ডাল-ভাত। অথচ মিরপুরে দুইশোর্ধ্ব রানের ইনিংস দেখতে পাওয়াটা ভাগ্যের ব্যাপার!
মিরপুরের এমন বোলিং সহায়ক উইকেটে খেলে অভ্যস্ত হওয়ায় দেশের বাইরে গিয়েও সুবিধা করতে পারছে না বাংলাদেশ। গতকাল দিল্লিতে ভারতের বিপক্ষে হারের পর এমন মন্তব্য করেছেন তাসকিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘ওরা (ভারত) বিশ্বের সেরা দল। ওরা আমাদের চেয়ে অভিজ্ঞ। ওদের কন্ডিশনে তো ওরা ভালোই। উইকেট পড়লেও ওরা আমাদের বোলারদের বিপক্ষে চড়াও হয়েছে। বড় স্কোর হওয়ায় মারতে গিয়ে আমরা দ্রুত উইকেট হারিয়েছি, ছন্দ হারিয়েছি।’
ভালো উইকেটে ব্যাটিং-বোলিং নিয়ে তাসকিন বললেন, ‘ওদের মতো শুয়ে-বসে খেলতে গেলে আমাদের দেশে হয়তো বল মুখে লাগবে। ওরা ছোট থেকেই ভালো উইকেটে খেলে এভাবে খেলার অভ্যাস করেছে।’
আইপিএলের প্রসঙ্গ টেনে তাসকিন বলেন, ‘এটা অবশ্যই একটা ব্যাপার। আইপিএলে বেশির ভাগ ম্যাচই হাই স্কোরিং হয়। ওরা জানে কিভাবে হাই স্কোরিং রান তাড়া করতে হয়, হাই স্কোর কিভাবে করতে হয়। ওদের কাছে ১৮০-২০০ রান খুবই স্বাভাবিক। আমাদের জন্য যেটা ঘরের মাঠে ১৩০, ১৪০, ১৫০ রান। সুতরাং আমাদের এই অভ্যাসটা কিন্তু খুবই কম, এটা বাস্তবতা।’
এসএইচ/এইচজেএস