নোয়াখালীর চাটখিল ও সোনাইমুড়ী থানা থেকে লুট হওয়া ৯০১টি অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছেন আসনার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা। সোমবার (১২ আগস্ট) দুপুরে আসনার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর নোয়াখালী জেলা কমান্ড্যান্ট কার্যালয়ে ১৮-আনসার ব্যাটালিয়নের পরিচালক রোকসানা বেগম সেনাবাহিনীর ১৮ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি উপ-অধিনায়ক মেজর রিফাত আনোয়ারের কাছে অস্ত্রগুলো হস্তান্তর করেন।
নোয়াখালীর চাটখিল ও সোনাইমুড়ী থানা থেকে লুট হওয়া ৯০১টি অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছেন আসনার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা। সোমবার (১২ আগস্ট) দুপুরে আসনার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর নোয়াখালী জেলা কমান্ড্যান্ট কার্যালয়ে ১৮-আনসার ব্যাটালিয়নের পরিচালক রোকসানা বেগম সেনাবাহিনীর ১৮ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি উপ-অধিনায়ক মেজর রিফাত আনোয়ারের কাছে অস্ত্রগুলো হস্তান্তর করেন।
উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলোর মধ্যে, চাটখিল থানার ১২০ রাউন্ড রাইফেলের বুলেট, একটি এসএমজি, সাউন্ড গ্রেনেড, ম্যাগাজিন, পাঁচটি শর্টগান, ২০টি সীসা কার্তুজ, তিনটি টিয়ারশেল, চার সেট হ্যান্ডকাপ। সোনাইমুড়ী থানার একটি রাইফেল, পাইপগান, দুটি পিস্তল, গ্যাস গান, ১১ রাউন্ড পিস্তলের গুলি, ৬৩৬ রাউন্ড রাইফেলের গুলি, ৬৭টি রাবার কার্তুজ, ১২টি সিসা কার্তুজ, তিন সেট হ্যান্ডকাপ, ৭টি টিয়ারশেল ও ৪টি সাউন্ড গ্রেনেড রয়েছে।
এছাড়া পুলিশের একটি মোটরসাইকেল, দুটি ল্যাপটপ, একটি কিবোর্ড, একটি মাউস, একটি হ্যান্ডমাইক, একটি ওয়্যারলেস, দুটি ওয়্যারলেস ব্যাটারি ও একটি ট্রাফিক সিগন্যাল লাইট উদ্ধার করা হয়েছে।
১৮ আনসার ব্যাটালিয়নের পরিচালক রোকসানা বেগম ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, গত ৫ আগস্ট চাটখিল ও সোনাইমুড়ি থানায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের পর লুণ্ঠিত অস্ত্রগুলো বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে আসনার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা উদ্ধার করে। তাদের এ অস্ত্র উদ্ধারের অভিযান চলামান রয়েছে। পাশাপাশি আসনার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা বিভিন্ন থানা পাহারা, সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানোর কাজসহ শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে।
অস্ত্র-গুলি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে নোয়াখালী সেনা ক্যাম্প এবং জেলা আনসার ও প্রতিরক্ষা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
হাসিব আল আমিন/আরকে