মশক নিয়ন্ত্রণে দৈনন্দিন নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) ১৪টি ওয়ার্ডে ‘বিশেষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও মশক নিধন’ কার্যক্রম, চিরুনি অভিযান পরিচালনা করেছে সংস্থাটি।
মশক নিয়ন্ত্রণে দৈনন্দিন নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) ১৪টি ওয়ার্ডে ‘বিশেষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও মশক নিধন’ কার্যক্রম, চিরুনি অভিযান পরিচালনা করেছে সংস্থাটি।
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ডিএসসিসির সব ওয়ার্ডে দৈনন্দিন নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি সংস্থার স্বাস্থ্য বিভাগ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সমন্বয়ে ৬, ১৪, ১৬, ২২, ২৪, ২৯, ৩২, ৪৭, ৫৯, ৬৪, ৬৫, ৬৭, ৭২ ও ৭৫ নম্বর ওয়ার্ডে এসব চিরুনি অভিযান পরিচালনা করা হয়।
বিষয়টি জানিয়েছেন ডিএসসিসির মুখপাত্র আবু নাছের।
তিনি বলেন, চিরুনি অভিযানে লার্ভিসাইডিং কার্যক্রমে ১৩ জন ও অ্যাডাল্টিসাইডিং কার্যক্রমে ১৩ জন মশককর্মী এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রায় ৩শ পরিচ্ছন্নতাকর্মী অংশ নেয়। এছাড়াও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রেরিত গত ২২ সেপ্টেম্বর তারিখের তালিকা অনুযায়ী ডেঙ্গু রোগীর আবাসস্থল ও চারপাশে বিশেষ লার্ভিসাইডিং ও অ্যাডাল্টিসাইডিং কার্যক্রমের মাধ্যমে এডিস মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করা হয়েছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, গত ২২ সেপ্টেম্বর সারা বাংলাদেশে মোট শনাক্তকৃত ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৯২৬ জন। এরমধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের আওতাভুক্ত এলাকায় রোগীর সংখ্যা ১৪৪ জন দেখানো হয়। কিন্তু তালিকা অনুযায়ী সরেজমিনে যাচাই-বাছাই শেষে ডিএসসিসির আওতাভুক্ত এলাকার ৪৮ জন রোগী পাওয়া যায়। অন্যান্য রোগীরা দক্ষিণ সিটির আওতাধীন এলাকার বাইরে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে ডিএসসিসির আওতাভুক্ত এলাকায় আত্মীয়-স্বজন কিংবা হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ করছে।
এএসএস/জেডএস