চলচ্চিত্র অনুদান উপ-কমিটির সদস্য হলেন আইইউবির ড. ইমরান ফিরদাউস

চলচ্চিত্র অনুদান উপ-কমিটির সদস্য হলেন আইইউবির ড. ইমরান ফিরদাউস

দেশের পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র অনুদান উপ-কমিটির সদস্য নিযুক্ত হয়েছেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি) এর মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. ইমরান ফিরদাউস। গত ৭ অক্টোবর এক প্রজ্ঞাপনে উপ-কমিটির সদস্যদের নাম ঘোষণা করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।

দেশের পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র অনুদান উপ-কমিটির সদস্য নিযুক্ত হয়েছেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি) এর মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. ইমরান ফিরদাউস। গত ৭ অক্টোবর এক প্রজ্ঞাপনে উপ-কমিটির সদস্যদের নাম ঘোষণা করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।

সাত সদস্যের এই উপ-কমিটি ১০ সদস্যের জাতীয় cকমিটিকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য সরকারি অর্থায়নে নির্মিত চলচ্চিত্রের তত্ত্বাবধানে সহায়তা করবে। উপ-কমিটির দায়িত্বের মধ্যে আরও রয়েছে পূর্বের অনুদানপ্রাপ্ত অসমাপ্ত চলচ্চিত্রগুলির পাশাপাশি নির্মাণাধীন চলচ্চিত্রসমূহের মান পর্যালোচনা এবং রাশ প্রিন্ট দেখে দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ ছাড়ের জন্য সুপারিশ প্রদান করা।

উপ-কমিটির সভাপতি নিযুক্ত হয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (চলচ্চিত্র); সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন উপসচিব (চলচ্চিত্র-২)। উপ-কমিটির অন্যান্য বিশেষজ্ঞ সদস্যরা হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রিফফাত ফেরদৌস; চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক মো. আবিদ মল্লিক; এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা মেহেদী হাসান।

ড. ফিরদাউস বলেন, ‘বাংলাদেশের চলচ্চিত্র নির্মাণ চর্চার উন্নয়নে অবদান রাখার সুযোগ পেয়ে আমি সম্মানিত বোধ করছি। ঐতিহাসিকভাবে, অনুদান কমিটি এখনও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য এবং উদীয়মান প্রতিভাকে সম্পূর্ণরূপে গ্রহণ করেনি। আমি এই দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত করতে এবং আমাদের সমাজের বৈচিত্র্যকে প্রতিফলিত করা নির্মাতাদের সহায়তা করতে আশাবাদী। পাশাপাশি, বৈশ্বিক চলচ্চিত্র ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হতে হলে বাংলাদেশি চলচ্চিত্র ব্যবসাকে সৃজনশীল শিল্প হিসেবে ঘোষণা করা সময়ের দাবি। সবাই মিলে আমরা চলচ্চিত্র নির্মাণে উৎকর্ষ আনতে এবং স্থানীয় স্ক্রীন সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করতে কাজ করব।’

ড. ফিরদাউস ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি সিডনি (ইউটিএস) থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন, যেখানে তার গবেষণার বিষয় ছিল “দ্য সিনেমা অফ গ্যাসপার নোয়ে: এ পোয়েটিক্স অফ ট্রান্সগ্রেশন”। তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মিডিয়া আর্টস এবং প্রোডাকশনে মাস্টার্স ডিগ্রিও অর্জন করেছেন, যার অংশ হিসেবে তিনি “আই কাম অ্যান্ড স্ট্যান্ড অ্যাট এভরি ডোর” (২০১৮) নামে একটি ক্যাপস্টোন চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।

ডিএ

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *