চট্টগ্রামে শিপইয়ার্ডে বিস্ফোরণে দগ্ধ আরো একজনের মৃত্যু

চট্টগ্রামে শিপইয়ার্ডে বিস্ফোরণে দগ্ধ আরো একজনের মৃত্যু

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে এস. এন কর্পোরেশনের জাহাজ ভাঙা ইয়ার্ডে বিস্ফোরণ এবং অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ মো. হাবিব (৩৫) মারা গেছেন। এ নিয়ে এই দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে এস. এন কর্পোরেশনের জাহাজ ভাঙা ইয়ার্ডে বিস্ফোরণ এবং অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ মো. হাবিব (৩৫) মারা গেছেন। এ নিয়ে এই দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে দশটার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) মারা যান তিনি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. তরিকুল ইসলাম। 

তিনি বলেন, গত ৮ সেপ্টেম্বর দিবাগত চারটার দিকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড থেকে দগ্ধ অবস্থায় আমাদের এখানে সাত জনকে নিয়ে আসা হয়। তাদের মধ্যে আজ রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাবিব নামে একজনের মৃত্যু হয়। তিনি আইসিইউতে ভর্তি ছিলেন। তার শরীরের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এর আগে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় খাইরুল ইসলাম নামে আরও একজন মারা গেছেন। বর্তমানে আমাদের এখানে পাঁচজন চিকিৎসাধীন আছেন।

এর আগে, চট্টগ্রাম মেডিকেল থেকে ঢাকায় ৮ জনকে রেফার করা হয়। ঢাকায় আনার পথে আহমাদুল্লাহ মারা যান। তিনি শিপইয়ার্ডের ম্যানেজার ছিলেন। পরে সাতজনকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। তাদের মধ্যে মো. জাহাঙ্গীর আলমের শরীরে ৭০ শতাংশ, আবুল কাশেমের শরীরের ৭০ শতাংশ, বরকাতুল্লাহর শরীরের ৬০ শতাংশ, আনোয়ার হোসেনের শরীরের ২৫ শতাংশ, খাইরুল ইসলামের শরীরের ৮০ শতাংশ, আল-আমিনের শরীরের ৮০ শতাংশ ও হাবিবের শরীরের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।

এসএএ/এমএসএ 

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *