নিজের বন্দুক থেকেই অতর্কিতে গুলি চালিয়ে অঘটনের মুখে পড়েন গোবিন্দ। রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাকে। অনেকটা রক্তক্ষরণ হওয়ায় আইসিইউ-তে রাখা হয়। বৃহস্পতিবার মুম্বাইয়ে জুহুর একটি হাসপাতালে অভিনেতাকে দেখতে গিয়েছিলেন শিল্পা শেট্টি। সেখানে গিয়ে মেজাজ হারালেন অভিনেত্রী।
নিজের বন্দুক থেকেই অতর্কিতে গুলি চালিয়ে অঘটনের মুখে পড়েন গোবিন্দ। রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাকে। অনেকটা রক্তক্ষরণ হওয়ায় আইসিইউ-তে রাখা হয়। বৃহস্পতিবার মুম্বাইয়ে জুহুর একটি হাসপাতালে অভিনেতাকে দেখতে গিয়েছিলেন শিল্পা শেট্টি। সেখানে গিয়ে মেজাজ হারালেন অভিনেত্রী।
হাসপাতালের বাইরে তখন ছবি শিকারিদের ভিড়। গাড়ি থেকে নেমে আসতেই শিল্পাকে ঘিরে ধরেন তারা। অনেকক্ষণ ধরেই তারা শিল্পার আসার অপেক্ষায় ছিলেন। তাই শিল্পা পৌঁছতেই তাকে ক্যামেরাবন্দি করতে উদ্যত হন। অন্য দিকে শিল্পাও হন্তদন্ত হয়ে হাসপাতালে প্রবেশ করছিলেন সহ-অভিনেতাকে দেখার জন্য। কিন্তু ছবিশিকারিরা পথ আটকাতেই সমস্যার সূত্রপাত, চটে যান শিল্পা।
হাসপাতালে ছবি শিকারিদের ক্যামেরার সামনেই তিনি মেজাজ হারান। তাঁদের উদ্দেশে বলেন, ‘এটাও কি ছবি তোলার জায়গা।’ এই মন্তব্য করেই তড়িঘড়ি হাসপাতালের ভিতরে চলে যান তিনি। এই মুহূর্তের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। নেটাগরিকের একাংশ মনে করছেন, এক্ষেত্রে শিল্পার মাথা গরম করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।
উল্লেখ্য, অস্ত্রোপচার করে শরীর থেকে গুলি বার করা হয়েছে গোবিন্দের। মঙ্গলবার কলকাতায় আসার কথা ছিল অভিনেতার। নিজের সঙ্গে সব সময় লাইসেন্সপ্রাপ্ত বন্দুক রাখেন তিনি। রওনা দেওয়ার আগে বন্দুকটি দেখার সময় তার হাত থেকে পড়ে যায় সেটি। তখনই বন্দুক থেকে গুলি এসে লাগে তার পায়ে।
ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যেই অডিও বার্তায় গোবিন্দ বলেন, ‘হ্যাঁ, আমার গুলি লেগেছিল। সেই গুলি বের করা হয়েছে। আমার পরিবার, আমার মা-বাবার আশীর্বাদে এখন ভাল আছি। আপনাদের সকলের প্রার্থনার জন্য ধন্যবাদ।’
এমআইকে