খুলনায় স্কুল খুললেও আসেনি শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) সকাল থেকে অফিস ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলেছে। স্কুলগুলোতে শিক্ষকরা এলেও শিক্ষার্থীদের দেখা যায়নি। শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি না থাকায় শিক্ষকরাও চলে গেছেন বলে জানা গেছে।
খুলনায় স্কুল খুললেও আসেনি শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) সকাল থেকে অফিস ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলেছে। স্কুলগুলোতে শিক্ষকরা এলেও শিক্ষার্থীদের দেখা যায়নি। শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি না থাকায় শিক্ষকরাও চলে গেছেন বলে জানা গেছে।
নগরীর করোনেশন, সেন্টজোসেপ, খালিশপুর বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঘোষণা অনুযায়ী মঙ্গলবার সকাল থেকে স্কুল খোলা হয়েছে। তবে স্কুলগুলোতে শিক্ষার্থীরা আসেননি। শুধু শিক্ষকরা এসেছেন। চলছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ।
সরকারি করোনেশন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাকামী মাকছুদা বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আমরা খুলে রেখেছি। আমার স্কুল ডাবল শিফটের। মর্নিং শিফটের কিছু মেয়েরা আসছিল, তাদের উপস্থিতি দিয়ে চলে গেছে। যেহেতু শিক্ষার্থী কম থাকায় ক্লাস করা সম্ভব হয়নি, তাই অভিভাবকেরা তাদের নিয়ে চলে গেছেন। ওই শিফটের শিক্ষকরা ছিলেন, কিছুক্ষণ আগে তাদের চলে যেতে বলেছি। দুপুর ১২টায় ডে শিফটের শিক্ষকরা আসবেন।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইন্স হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, সকালে স্কুল খোলা হয়েছে। শিক্ষকরা এসেছেন। তবে শিক্ষার্থীরা না আসায় ক্লাস হয়নি।
খুলনা জেলা শিক্ষা অফিসার ফারহানা নাজ বলেন, জেলা অফিস ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা এসেছে। তবে পরিস্থিতি বিবেচনায় হয়তো অভিভাবককরা শিক্ষার্থীদের স্কুলে নিয়ে আসছেন না। তিনি জানান, খুলনায় সরকারি-বেসরকারি ৩৯৫টি স্কুল রয়েছে।
মোহাম্মদ মিলন/আরকে