ইনজুরি সময়ের গোলে বাংলাদেশকে হারাল ভারত

ইনজুরি সময়ের গোলে বাংলাদেশকে হারাল ভারত

৯০ মিনিট পর্যন্ত ম্যাচ ছিল গোলশূন্য ড্র। ফলে দুই দলই এক পয়েন্ট পাওয়ার অপেক্ষায়। পাঁচ মিনিট ইনজুরি সময়ের খেলা চলছে। দ্বিতীয় মিনিটের মাথায় কর্নার থেকে গোল করে উল্লাসে মাতে ভারত। শেষ পর্যন্ত ০-১ গোলের হার নিয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-১৭ যাত্রা হয়েছে বাংলাদেশের। সপ্তাহ দেড়েক আগে ভুটানে থিম্পুর এই চাংলিমিথাংয়েই বাংলাদেশ সিনিয়র দল স্বাগতিকদের বিপক্ষে শেষ মুহূর্তে গোল হজম করে হেরেছিল।

৯০ মিনিট পর্যন্ত ম্যাচ ছিল গোলশূন্য ড্র। ফলে দুই দলই এক পয়েন্ট পাওয়ার অপেক্ষায়। পাঁচ মিনিট ইনজুরি সময়ের খেলা চলছে। দ্বিতীয় মিনিটের মাথায় কর্নার থেকে গোল করে উল্লাসে মাতে ভারত। শেষ পর্যন্ত ০-১ গোলের হার নিয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-১৭ যাত্রা হয়েছে বাংলাদেশের। সপ্তাহ দেড়েক আগে ভুটানে থিম্পুর এই চাংলিমিথাংয়েই বাংলাদেশ সিনিয়র দল স্বাগতিকদের বিপক্ষে শেষ মুহূর্তে গোল হজম করে হেরেছিল।

বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে পাল্লা দিয়েই খেলছিল। আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণ, গোলের সুযোগ সবই তৈরি করেছে শুধু গোল ছাড়া। ভারতও গোল আদায় করতে পারেনি। অনেকটাই নিশ্চিত হওয়া এক পয়েন্ট হাতছাড়া হয় ইনজুরি সময়ে। ভারত কর্নার থেকে বক্সের মধ্যে ক্রস করে। সুমিত শর্মা বাংলাদেশি ডিফেন্ডারদের মাঝে লাফিয়ে উঠে হেড করে ম্যাচের ডেডলক ভাঙেন। জটলার মধ্যে এক ড্রপ খেয়ে বল জালে জড়ায়।

পিছিয়ে পড়ার পর বাংলাদেশের হাতে সময় ছিল মিনিট তিনেকেরও কম। এর মধ্যেও সুযোগ পেয়েছিল লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। কাউন্টার অ্যাটাকে গোলরক্ষককে একা পেয়েও বাংলাদেশের ফরোয়ার্ড ঠিকমতো হেড নিতে পারেননি। ফলে হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে।

ম্যাচে নিশ্চিত গোলের সুযোগ মিস বাংলাদেশই প্রথম করেছে। দ্বিতীয়ার্ধের প্রথম দশ মিনিটে সংঘবদ্ধ আক্রমণে গোলরক্ষককে একা পেয়েও বল জালে পাঠাতে ব্যর্থ হয় বাংলাদেশ। ভারত বাংলাদেশের ডিফেন্স সেভাবে ভাঙতে পারেনি। তবে ৭৫ মিনিটে ভারতীয় ফরোয়ার্ডের নেওয়া দূরপাল্লার শট ফেরত আসে ক্রসবারে লেগে। দ্বিতীয়ার্ধে ভারত বাংলাদেশের চেয়ে বেশি কর্নার আদায়ের পাশাপাশি আক্রমণও করেছে। 

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ মানেই উত্তেজনা। অ-১৭ পর্যায়ের ম্যাচেও সেই আঁচ ছিল। ভুটানি রেফারি দ্বিতীয়ার্ধে ভারতের কোচিং স্টাফের একজনকে হলুদ কার্ড দেখান। বাংলাদেশি টেকনিক্যাল ডিরেক্টর সাইফুল বারী টিটু জুনিয়র দলের কোচ হিসেবেই হারলেন অভিষেক ম্যাচে। 

এজেড/এএইচএস

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *