সিরিজের প্রথম ম্যাচে চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। দ্বিতীয় ম্যাচেও ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি প্রোটিয়ারা। এবার বড় লক্ষ্য তাড়ায় চাপেই যেন শেষ তারা। ১৭৭ রানের বিশাল জয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করল আফগানিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেএটি প্রথম সিরিজ জয় আফগানিস্তানের।
সিরিজের প্রথম ম্যাচে চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। দ্বিতীয় ম্যাচেও ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি প্রোটিয়ারা। এবার বড় লক্ষ্য তাড়ায় চাপেই যেন শেষ তারা। ১৭৭ রানের বিশাল জয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করল আফগানিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেএটি প্রথম সিরিজ জয় আফগানিস্তানের।
গতকাল শারজাহতে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ৩১১ রান করে আফগানিস্তান। জবাবে খেলতে নেমে ৩৪ ওভার ২ বলে ১৩৪ রানে থামে প্রোটিয়ারা।
বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালোই করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ৩৮ রান করে বাভুমা বিদায় নিলে ভাঙে ৭৮ রানের উদ্বোধনী জুটি। এরপর আর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি আরেকনোপেনার টনি ডে জর্জি। তার ব্যাট থেকে এসেছে ৩১ রান।
দুই ওপেনারের বিদায়ের পর তাসের ঘরের মতো ভেঙে যায় প্রোটিয়া ব্যাটিং লাইনআপ। ৫১ রান তুলতেই শেষের ৯ উইকেট হারায় তারা। ১৯ রান দিয়ে ৫ উইকেট শিকার করেন রশিদ খান।
এর আগে আফগানিস্তান ওপেনিং জুটিতেই তোলে ৮৮ রান। ৪৫ বলে ২৯ রান করা তরুণ ওপেনার রিয়াজ হাসানকে লেগ বিফোর উইকেটের ফাঁদে ফেলে এই জুটি ভাঙেন এইডেন মার্করাম। এরপর রহমত শাহকে সঙ্গে নিয়ে ১০১ রানের জুটি গড়েন গুরবাজ।
এই জুটিতে নিজের সেঞ্চুরি তুলে নেন তিনি। নান্দ্রে বার্গারের বলে বোল্ড হওয়ার আগে গুরবাজ ১১০ বলে দশটি চার ও তিনটি ছক্কায় ১০৫ রান করেন। দলীয় ২১৬ রানে বিদায় নেন রহমতও। তার ব্যাটে আসে ৬৬ বলে ৫০ রানের ইনিংস।আফগানদের হয়ে শেষের কাজটি বেশ ভালোভাবেই করেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। ৫০ বলে পাঁচটি চার ও ছয়টি ছক্কায় ৮৬ রানে অপরাজিত থেকে ইনিংস শেষ করেন তিনি। এ ছাড়া মোহাম্মদ নবির ব্যাটে আসে ১৯ বলে ১৩ রান।
এইচজেএস