হঠাৎ ভক্তদের মাঝে নাগা চৈতন্যকে নিয়ে সমালোচনা

হঠাৎ ভক্তদের মাঝে নাগা চৈতন্যকে নিয়ে সমালোচনা

রাজনৈতিক বিতর্কে নাম জড়িয়েছে সামান্থা রুথ প্রভু ও নাগা চৈতন্যের। তেলেঙ্গানার মন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেত্রী কোন্ডা সুরেখা দাবি করেছেন রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের কারণেই বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে এই তারকা দম্পতির। তার মন্তব্যের জেরে আলোড়ন পড়েছে রাজনীতি থেকে বিনোদন জগতের সর্বত্র।

রাজনৈতিক বিতর্কে নাম জড়িয়েছে সামান্থা রুথ প্রভু ও নাগা চৈতন্যের। তেলেঙ্গানার মন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেত্রী কোন্ডা সুরেখা দাবি করেছেন রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের কারণেই বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে এই তারকা দম্পতির। তার মন্তব্যের জেরে আলোড়ন পড়েছে রাজনীতি থেকে বিনোদন জগতের সর্বত্র।

সুরেখার মন্তব্যের বিরুদ্ধে বিবৃতি দিয়েছেন স্বয়ং নাগা চৈতন্য, সামান্থাও। কিন্তু নাগা চৈতন্য আবার তার মন্তব্যের জন্য সমালোচিত হচ্ছেন। সম্প্রতি  ১৫০ শব্দের একটি বিবৃতি দেন নাগা চৈতন্য। বিবৃতিতে একবারও প্রাক্তন স্ত্রী সামান্থার নাম উল্লেখ করেননি নাগা চৈতন্য। 

বার বার ‘প্রাক্তন স্ত্রী’ সম্বোধন করেছেন তিনি। এই বিষয়টি নিয়ে ভক্ত-অনুরাগীদের মাঝে চলছে ব্যাপক সমালোচনা। একজন ভক্ত মন্তব্য করেন, ‘বার বার ‘স্ত্রী’ সম্বোধন করলেন। অথচ একবারও সামান্থার নাম উচ্চারণ করলেন না।’ আরেকজনের ভাষ্য, ‘সামান্থার নাম কি মুখেও আনা যায় না?’

এখানেই শেষ নয়। বিবাহ বিচ্ছেদের পরে নেটিজেনদের একাংশ সামান্থার দিকে অভিযোগ তুলেছিলেন। কিন্তু সেই সময়ও চুপ ছিলেন নাগা চৈতন্য। কোনও প্রতিবাদ করেননি। সেই প্রসঙ্গও তুলে আনেন সামান্থার অনুরাগীরা।

১ অক্টোবর সুরেখা দাবি করেছিলেন, মন্ত্রী কেটি রামা রাওয়ের ষড়যন্ত্রের কারণেই বিবাহবিচ্ছদ হয় নাগা চৈতন্য ও সামান্থার। তারপরই সামান্থা স্পষ্ট জানান, কোনও রাজনৈতিক কোন্দলে তার নাম যেন না জড়ানো হয়।

মূল সমস্যার সূত্রপাত এন কনভেনশন সেন্টার থেকে। এর মালিকানা ছিল নাগার্জুনের। হায়দরাবাদ বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর এই বহুতলের একাংশ ভেঙে ফেলে অগস্টে।

কেটিআর নাকি বলেছিলেন, এই কনভেনশন সেন্টার ভাঙা হবে না একটাই শর্তে, সামান্থাকে তাঁর কাছে পাঠাতে হবে! কিন্তু শেষ পর্যন্ত সায় দেননি সামান্থা। তার ফলস্বরূপ বিবাহ বিচ্ছেদ। কোন্ডা সুরেখার এই দাবিতেই শুরু হয়েছে বিতর্ক।

এমআইকে

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *