সামান্থাকে নিয়ে বির্তক, যা জানালেন নাগার্জুন

সামান্থাকে নিয়ে বির্তক, যা জানালেন নাগার্জুন

সম্প্রতি নতুন জীবন শুরু করেছেন নাগা চৈতন্য। কিন্তু এরমধ্যেই বিতর্কে জড়াল তার নাম। প্রাক্তন স্ত্রী সামান্থা রুথ প্রভুর সঙ্গে তার বিচ্ছেদের নেপথ্যে রাজনৈতিক কারণ ছিলে বলে সম্প্রতি এমনই মন্তব্য করেছেন তেলেঙ্গনার মন্ত্রী কোন্ডা সুরেখা। তার দাবি, তৎকালীন মন্ত্রী কেটি রামা রাওয়ের জন্যই বিচ্ছেদ হয়েছে নাগা চৈতন্য ও সামান্থার। এই মন্তব্যে ফুঁসে উঠেছেন নাগা চৈতন্যের বাবা নাগার্জুন।

সম্প্রতি নতুন জীবন শুরু করেছেন নাগা চৈতন্য। কিন্তু এরমধ্যেই বিতর্কে জড়াল তার নাম। প্রাক্তন স্ত্রী সামান্থা রুথ প্রভুর সঙ্গে তার বিচ্ছেদের নেপথ্যে রাজনৈতিক কারণ ছিলে বলে সম্প্রতি এমনই মন্তব্য করেছেন তেলেঙ্গনার মন্ত্রী কোন্ডা সুরেখা। তার দাবি, তৎকালীন মন্ত্রী কেটি রামা রাওয়ের জন্যই বিচ্ছেদ হয়েছে নাগা চৈতন্য ও সামান্থার। এই মন্তব্যে ফুঁসে উঠেছেন নাগা চৈতন্যের বাবা নাগার্জুন।

কোন্ডা সুরেখার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নাগার্জুন ও তার পরিবার। মন্ত্রী কেটি রামা রাও-ও একটি আইনি নোটিশ জারি করেছেন। তার দাবি, অবিলম্বে এই মন্তব্য ফিরিয়ে নিতে হবে কোন্ডা সুরেখাকে। আক্কিকেনি পরিবারও আইনি নোটিশ প্রস্তুত করছে কোন্ডা সুরেখার বিরুদ্ধে। তেলুগু ফিল্ম চেম্বারের পক্ষ থেকেও একটি আইনি নোটিশ জারি করা হয়েছে।

এই প্রসঙ্গে নাগার্জুন ভারতীয় গণমাধ্যমেক বলেন, ‘আমি এখন ভাইজ্যাগে রয়েছি। তবে দ্রুত হায়দরাবাদে ফিরছি যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।’ আইনি পদক্ষেপের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই আইনি পদক্ষেপ করব। আমরা কোনও ভাবেই এটা ছেড়ে দেব না। আমি আইনজীবীদের সঙ্গে নিয়ে শহরে ফিরছি।’

কেটি আর-এর (কেটি রামা রাও) ইন্ধনেই নাকি বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে নাগা চৈতন্য ও সামান্থার। নাগার্জুনই নাকি সামান্থাকে কেটি আর-এর কাছে যেতে বাধ্য করতে চাইছিলেন রাজনৈতিক স্বার্থে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সামান্থা নাকি রাজি হননি। এই জন্যই সামান্থা বিচ্ছেদের পথ বেছে নিতে বাধ্য হন বলে মন্তব্য করেছেন কোন্ডা সুরেখা। 

মূল সমস্যার সূত্রপাত এন কনভেনশন সেন্টার থেকে। এটির মালিকানা ছিল নাগার্জুনের কাছে। হায়দরাবাদ বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর থেকে এই বহুতলের একাংশ ভেঙে ফেলা হয় আগস্টে। কেটি আর নাকি বলেছিলেন, এই কনভেনশন সেন্টার ভাঙা হবে না একটাই শর্তে। সামান্থাকে তার কাছে পাঠাতে হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সায় দেননি সামান্থা। কোন্ডা সুরেখার এই দাবিতেই চটেছে আক্কিকেনি পরিবার।

এমআইকে

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *