জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি ড. রেজাউল করিম বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে ১৯৭১ সালে। কিন্তু এখনো ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা ও প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা হচ্ছে। কারণ আওয়ামী লীগ প্রত্যেক বছর মুক্তিযোদ্ধা বানিয়েছে। যুদ্ধের সময় যাদের জন্মই হয়নি, আওয়ামী লীগ তাদেরকেও মুক্তিযোদ্ধা বানিয়েছে। এজন্য আমরা বলব বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে যারা জীবন দিয়েছে তারাই হচ্ছে প্রকৃত জাতিকে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব দানকারী। তারাই হচ্ছে ৭১ সালের পরে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের সেনানায়ক। তাদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে মর্যাদা দিতে হবে।
জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি ড. রেজাউল করিম বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে ১৯৭১ সালে। কিন্তু এখনো ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা ও প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা হচ্ছে। কারণ আওয়ামী লীগ প্রত্যেক বছর মুক্তিযোদ্ধা বানিয়েছে। যুদ্ধের সময় যাদের জন্মই হয়নি, আওয়ামী লীগ তাদেরকেও মুক্তিযোদ্ধা বানিয়েছে। এজন্য আমরা বলব বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে যারা জীবন দিয়েছে তারাই হচ্ছে প্রকৃত জাতিকে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব দানকারী। তারাই হচ্ছে ৭১ সালের পরে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের সেনানায়ক। তাদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে মর্যাদা দিতে হবে।
সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়নের ধন্যপুর গ্রামে শহীদ পারভেজ হোসেনের পরিবারকে দলের পক্ষ থেকে আর্থিক সহায়তা প্রদানকালে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় শহীদ পারভেজের বাবা নবী উল্যার হাতে সহায়তার টাকা তুলে দেওয়া হয়। পরে জামায়াতের নেতৃবৃন্দ পারভেজের কবর জিয়ারত করেন।
জামায়াত নেতা রেজাউল করিম আরও বলেন, শহীদেরা হচ্ছেন আমাদের গর্ব, নয়া স্বাধীনতার অন্যতম কারিগর। তারা আমাদের প্রেরণা। আমরা মনে করি শহীদদের পরিবারের সঙ্গে যদি মিলিত হতে পারি, তাহলে আমরা সৌভাগ্যবান। ২০২৪ সালের মুক্তিযোদ্ধা হচ্ছেন আমাদের শহীদেরা। তাদেরকে জাতীয় বীর হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। শহীদ পরিবারকে মর্যাদা দিতে হবে।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াতের আমির এস ইউ এম রুহুল আমিন ভূঁইয়া ও শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন জেলা শাখার সভাপতি মমিন উল্যা পাটওয়ারী প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, ৪ আগস্ট ঢাকার মিরপুর ১০ নম্বরে মাথায় গুলিবিদ্ধ হন পারভেজ। প্রায় ১ মাস চিকিৎসাধীন থাকার পর ১২ সেপ্টেম্বর ঢাকার একটি হাসপাতালে তিনি মারা যান।
হাসান মাহমুদ শাকিল/এমজেইউ